মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে: সিইসি


প্রকাশের সময় :২৫ ডিসেম্বর, ২০২০ ৩:২৪ : পূর্বাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টারঃ

নির্বাচনের প্রতি জনগণের আস্থা চলে যাওয়ার খবর ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা। তিনি বলেন, তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রতি পদে ২-৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ভোট পড়েছে ৬০ থেকে ৮০ ভাগ। 

বৃহস্পতিবার বিকালে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদা।

তিনি বলেন জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে অসদাচরণের যে অভিযোগ আনা হয়েছে তাও অসত্য। ২০১৮ সালের নির্বাচন বিদেশি কূটনীতিকরা পর্যবেক্ষণ করেছেন। নির্বাচন নিয়ে অভিযোগ তোলেননি। গণমাধ্যমও কোনো অভিযোগ করেনি। বরং অনিয়মের কারণে বহু স্থানীয় নির্বাচন বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচনের প্রতি জনগণের আস্থা চলে গেছে এ খবর ভিত্তিহীন। ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার প্রচারেও কোনো গুরুতর অনিয়ম ও অসদাচরণের কোনো বিষয় প্রচার করা হয়নি।

সিইসি আরও জানান, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে অনেকগুলো ভোটকেন্দ্রের ফলাফল বাতিল করা হয় এবং পুনর্নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ২০১৯ সালে কুমিল্লা জেলার তিতাস উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বাতিল করে সেখানে পুনর্নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২০২০ সালে ফরিদপুর জেলার চরভদ্রাসন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বাতিল করা হয়। অভিযোগ সঠিক হলে যে কোনো পর্যায়ের নির্বাচন বাতিল করে পুনঃনির্বাচনের প্রচুর উদাহরণ রয়েছে। নির্বাচন কমিশন ভোটে অনিয়ম সংক্রান্ত যে কোনো অভিযোগ আমলে নিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে।

সিইসির দাবি, তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতার মধ্যে সংসদ এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রতিটি পদে ২-৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ভোট পড়ে ৬০-৮০ শতাংশ। 

নির্বাচনের প্রতি জনগণের আস্থা চলে গেছে এমন মন্তব্য ভিত্তিহীন বলেও মন্তব্য করেছে নির্বাচন কমিশন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম ও শাহাদাত হোসেন চৌধুরী। ছিলেন না নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার।

ট্যাগ :