মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দানবীর হাসান মাহমুদ চৌধুরী এবারে হাদিয়া দিলেন কোরবানির গরু


প্রকাশের সময় :২৫ জুলাই, ২০২০ ৮:২২ : পূর্বাহ্ণ

এম.এইচ মুরাদঃ

চান্দগাঁও আবাসিক এলাকা কল্যাণ সমিতির সভাপতি, কাশেম-নুর ফাউন্ডেশনের কো-চেয়ারম্যান বিশিষ্ট শিল্পপতি ও দানবীর আলহাজ্ব হাসান মাহমুদ চৌধুরী সিআইপি অসহায়দের জন্য এবারে হাদিয়া দিলেন কোরবানির গরু।

চান্দগাঁও আবাসিক এলাকা কল্যাণ সমিতি ও জামে মসজিদ কমপ্লেক্স এবং সিডিএ আবাসিক এলাকা এ-ব্লকের সব স্টাফ, নিজ গ্রাম রাউজানের কদলপুর, চান্দগাঁওয়ের শমসের পাড়া, আদুমাঝির পাড়া, ফরিদার পাড়া এলাকায় নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য বেশ কিছু কোরবানির পশু দেয়া হয়েছে কাশেম-নুর ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে। আলহাজ্ব হাসান মাহমুদ চৌধুরী সিআইপি এই ফাউন্ডেশনের কো-চেয়ারম্যান।

জনাব হাসান মাহমুদ চৌধুরী করোনা পরিস্থিতির শুরু থেকে ‘মানুষ মানুষের জন্য’ এই মহান মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ হয়ে গরিব-দু;স্থদের সহায়তায় নিয়োজিত থেকে মানবতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। বিভিন্ন এলাকায় অসহায় ও দুস্থ মানুষের জন্য দিয়েছেন রেকর্ড পরিমান ত্রাণ সামগ্রী।

অক্সিজেন সিলিন্ডারের ১০টি ফুল সেট দিয়েছেন বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি, চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটকে মুমূর্ষু রোগীদের জন্য। চালু রেখেছেন ফ্রী এম্বুলেন্স সার্ভিস।

চান্দগাঁও আবাসিক এলাকা জামে মসজিদের মুসল্লিদের সুরক্ষায় জীবানুনাশক টানেল ও স্বয়ংক্রিয় ইনফ্রারেড থার্মোমিটার দিয়েছেন।

করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া দুই পুলিশ সদস্য পরিবারকে দিয়েছেন আর্থিক সহায়তা।

কক্সবাজারের চকরিয়ায় করোনা ফিল্ডহাসপাতাল স্থাপনেও দিয়েছেন আর্থিক সহায়তা।

চান্দগাঁও আবাসিকের বাসিন্দা আলী আকবর বলেন, কাশেম-নুর ফাউন্ডেশনের কো-চেয়ারম্যান বিশিষ্ট শিল্পপতি ও দানবীর আলহাজ্ব হাসান মাহমুদ চৌধুরী সিআইপি যেভাবে মানুষের পাশে থেকে সাহায্য সহযোগিতা করে চলেছেন তাতে আমরা সত্যিই ওনার প্রতি কৃতজ্ঞ। করোনার এই দুর্যোগে কাশেম-নূর ফাউন্ডেশন ইতিমধ্যে প্রায় ২৪ হাজার পরিবারকে খাদ্য সামগ্রী ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন, ফ্রি এম্বুলেন্স সার্ভিসের মাধ্যমে সারা বছর নগরী ও বিভিন্ন উপজেলা থেকে হাসপাতালে রোগী পৌঁছে দেয় এবং দিচ্ছেন। এছাড়াও করোনা দূর্যোগে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক না ছড়িয়ে সচেতন হওয়ার জন্য লিফলেট, ফেস্টুন প্রকাশসহ ব্যাপক সচেতনতামূলক কর্মসূচি পরিচালনা করছেন। এলাকা পরিচ্ছন্ন রাখতে বিভিন্ন কর্মসূচির পাশাপাশি রাস্তায় জীবানুনাশক ছিটানো ও ধুলাবালি মুক্ত পরিবেশ রাখতে ব্যাপক ভূমিকা রাখছে এ ফাউন্ডেশন। আর এবার করোনার কারণে কোরবানিতে বেশির ভাগ মানুষ অর্থের অভাবে কোরবানি দিতে পারবে না এটা উপলব্ধি করে তিনি অসহায় মানুষের জন্য কোরবানির মাংস দেওয়ার ব্যাবস্হা করছেন। এবং কোরবানিকৃত গরুর মাংস অসহায়দের ঘরে ঘরে পৌঁছিয়ে দেয়ারও ব্যাবস্হা করছেন। দানবীর হাসান মাহমুদ চৌধুরী সিআইপি এর নিজস্ব অর্থায়নে এবং কাশেম-নূর ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে যেসব কর্মসূচী গ্রহণ করা হচ্ছে তা সত্যিই প্রসংসার দাবিদার। সরকারের পাশাপাশি ব্যক্তি হাসান মাহমুদ চৌধুরী এবং কাশেম-নূর ফাউন্ডেশনের মত সমাজের বিত্তশালী মানুষ ও সংস্থাগুলো অসহায় মানুষের পাশে থাকলে প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশ করোনা সংকট কেটে যাবার পর ঠিকই ঘুরে দাড়াবে ইনশাআল্লাহ। মহান সৃষ্টিকর্তা যেন হাসান মাহমদুদের মত দানবীরদের কবুল করে আরও বেশি মানুষের পাশে থাকার তাওফিক দান করুক এই দোয়াই করি।

ট্যাগ :