মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রামের ডিসির বিরুদ্ধে চক্রান্তের প্রতিবাদে ১০১ মুক্তিযোদ্ধার বিবৃতি


প্রকাশের সময় :২০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ৬:৩০ : অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টারঃ

সম্প্রতি চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে এক মোনাজাতকে কেন্দ্র করে মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের চেষ্টা অনাকাঙ্ক্ষিত, অনভিপ্রেত এবং দুঃখজনক বলে বিবৃতি দিয়েছেন চট্টগ্রাম শহর ও জেলার যুদ্ধকালীন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারসহ ১০১ বীর মুক্তিযোদ্ধা।

বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, তরুণ, চৌকষ সরকারি কর্মকর্তা মমিনুর রহমান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান করেন। তাঁর সাথে সাক্ষাতে মুক্তিযোদ্ধারা তা অনুভব করেন। চট্টগ্রামের জনগণের জন্য তিনি কঠোর পরিশ্রম করেন। প্রতিদিন অসংখ্য লোকের অভিযোগ শোনেন এবং সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করেন। তিনি সরকারি ভূমি উদ্ধারে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। একটি স্বার্থান্বেষী কুচক্রী মহল এই জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছে ।

বিবৃতিদাতাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হলেন, চট্টগ্রাম শহর ও হাই কমান্ড সদস্য ডা. মাহফুজুর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আবদুল্লাহ আল হারুন, শহর যুদ্ধকালীন কমান্ডার শাহজাহান খান, যুদ্ধকালীন প্রশিক্ষক ফাহিমউদ্দিন আহমদ, শহর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার জাহাঙ্গীর আলম, যুদ্ধকালীন মীরসরাই থানা কমান্ডার অহিদুল হক, স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্রের প্রথম কন্ঠস্বর বীর মুক্তিযোদ্ধা রাখাল চন্দ্র বণিক, বাঁশখালী-কুতুবদিয়া বিএলএফ কমান্ডার ডা. আবু ইউসুফ চৌধুরী, যুদ্ধকালীন বোয়ালখালী থানা কমান্ডার রাজেন্দ্র প্রসাদ চৌধুরী, বোয়ালখালী থানা কমান্ডার মোহাম্মদ সোলায়মান, বোয়ালখালী এফ এফ কোম্পানী কমান্ডার আবুল বশর, যুদ্ধকালীন বোয়ালখালী এফ এফ কমান্ডার আ হ ম নাসির উদ্দিন চৌধুরী, ১১ নম্বর সেক্টরের কোম্পানী কমান্ডার ডা. শাহ আলম ভুইয়া, যুদ্ধকালীন রাউজানের সিইনসি ফেরদৌস হাফিজ খান রুমু, যুদ্ধকালীন শহর কমান্ডার এসএসএম মাহবুব উল আলম ও যুদ্ধকালীন শহর কমান্ডার মো. হোসেন, যুদ্ধকালীন শহর কমান্ডার মো. জাহেদ, যুদ্ধকালীন শহর কমান্ডার নুরুদ্দিন চৌধুরী, রাঙ্গুনিয়ার যুদ্ধকালীন কমান্ডার সালেহ আহমদ, হাটহাজারীর যুদ্ধকালীন কমান্ডার আহমদ ছফা, যুদ্ধকালীন কমান্ডার মোখতারুল আলম, চন্দনাইশের যুদ্ধকালীন কমান্ডার আবদুল মজিদ, ডেপুটি কমান্ডার জাফর আলী হীরু।

আরো বিবৃতি দিয়েছেন— যুদ্ধকালীন চট্টগ্রাম শহর যোদ্ধা মো. হারিস, রেজাউল করিম বাচ্চু, আবুল কাসেম বিএসসি, আবুল হোসেন, আবদুল আহাদ চৌধুরী, সিরাজুল ইসলাম রাজু, দেওয়ান মাকুসদ আহমদ, অরুন দাশ সাথী, মনসুরুর রহমান, শফি খান, দোস্ত মোহাম্মদ, ফজলুল হক ভুঁইয়া, অমল মিত্র, মুকুল দাস, রফিক চৌধুরী, আবুল কাসেম, তৌহিদুল করিম কাজল, অধ্যাপক ওয়াহিদুল আলম, মুন্সি মিয়া, আহমদ উল্লাহ, আনোয়ার খান, সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু, মীরসরাইয়ের বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মান্নান, বেলায়েত হোসেন চৌধুরী, রেজাউল করিম চৌধুরী কুসুম, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, মো. মুস্তাফিজুর রহমান, সীতাকুণ্ডের মো. মনিরুল ইসলাম, মানিক লাল বড়ুয়া, সরওয়ার কামাল লাতু ও নৌ-কমান্ডো মো. নুরুল গনি, ফটিকছড়ির নৌ-কমান্ডো বদিউল আলম শাহ, জনার্দন হরি দে, পটিয়ার আজম সাদেক, কাজী আবু তৈয়ব, চৌধুরী মাহবুবুর রহমান, সাংবাদিক পঙ্কজ কুমার দস্তিদার, জয়নাল আবেদীন, আনোয়ারার রাজা মিয়া, আবুল কাশেম, হাটহাজারীর জাহাঙ্গীর হোসেন চৌধুরী, সাতকানিয়ার সাংবাদিক আবদুল হাকিম চৌধুরী, লোহাগাড়ার সাংবাদিক নুরুল ইসলাম ও সাবেক উপজেলা সংসদ কমান্ডার আসকার আহমেদ সিকদার প্রমুখ।

ট্যাগ :