মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪ ২৬শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নতুন করে চট্টগ্রামে পৌঁছাল আরো ১ লাখ ৮৪ হাজার ডোজ করোনা টিকা


প্রকাশের সময় :১১ জুলাই, ২০২১ ১২:৪৫ : অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টারঃ

চতুর্থবারের মতো চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসের আরো ১ লাখ ৮৪ হাজার ডোজ টিকা এসেছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি মর্ডানার ১ লাখ ৫ হাজার ৬০০ ডোজ এবং চীনের তৈরি সিনোফার্মের ৭৮ হাজার ৪০০ ডোজ টিকা রয়েছে।

রোববার (১১ জুলাই) সকাল ৭টার দিকে একটি ফ্রিজার ভ্যানে করে আসা এসব টিকা গ্রহণ করেন চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেখ ফজলে রাব্বি। এরপর টিকাগুলো সিভিল সার্জন কার্যালয়ের ইপিআই স্টোরে সংরক্ষণ করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- ওষুধ প্রশাসনের সহকারী পরিচালক সালমা ছিদ্দিকা, জেলা ইপিআই সুপারিনটেনডেন্ট মো. হামিদ আলী ও কোল্ড চেইন টেকনিশিয়ান মো. জাফর উল্লাহ, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের জেলা স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধায়ক সুজন বড়ুয়া, জেলা ইপিআই টেকনোলজিস্ট কাজল কান্তি পাল ও সিনিয়র স্টোর ম্যানেজার মোহাম্মদ মহসীন।

জেলা সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো আমেরিকার তৈরি মডার্নার ১ লাখ ৫ হাজার ৬০০ ডোজ ও দ্বিতীয় বারের মতো চীনের তৈরি সিনোফার্মের ৭৮ হাজার ৪০০ ডোজ করোনার টিকা আমরা পেয়েছি।

সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রথম দফায় প্রাপ্ত সিনোফার্মের টিকা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল কেন্দ্রে রেজিস্ট্রেশনকারীদের মধ্যে যারা প্রথম ডোজ পায়নি তাদেরকে ১২ জুলাই পর্যন্ত প্রদান করা হবে। এরপর বাকি টিকা দ্বিতীয় ডোজের জন্য সংরক্ষণ করা হবে।

তবে চট্টগ্রাম ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে সিনোফার্মের টিকা প্রদান কার্যক্রম চলমান থাকব। তা ছাড়া নতুন করে পাওয়া সিনোফার্মের ৭৮ হাজার ৪০০ ডোজ টিকা কমিটির মাধ্যমে উপজেলা পর্যায়ে বণ্টন করা হবে। যাদের বয়স ৩৫ বছরের অধিক তারা জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন সাপেক্ষে টিকা গ্রহণ করতে পারবে।

তিনি আরও বলেন, ‘সিটি করপোরেশন এলাকায় মডার্নার টিকা পেতে মোট নয়টি কেন্দ্রে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। কেন্দ্রগুলো হচ্ছে- চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সিটি করপোরেশন জেনারেল হাসপাতাল, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ), মোস্তফা হাকিম ম্যাটারনিটি হাসপাতাল, চট্টগ্রাম বন্দর হাসপাতাল, সাফা-মোতালেব ম্যাটারনিটি হাসপাতাল, বন্দরটিলা ম্যাটারনিটি হাসপাতাল, বিএনএস পতেঙ্গা ও চট্টগ্রাম বিএএফ জহুর মেডিকেল স্কোয়াডন। সবমিলিয়ে আশা করা যাচ্ছে, আগামী ১৩ জুলাই মঙ্গলবার থেকে মডর্নার টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু হতে পারে।

গত ৩১ জানুয়ারী চট্টগ্রামে প্রথম দফায় অক্সফোর্ডের অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি ৪ লাখ ৫৬ হাজার ডোজ, ৯ এপ্রিল দ্বিতীয় দফায় আরও ৩ লাখ ৬ হাজার ডোজ এবং ১৮ জুন সিনোফার্মের তৈরি ৯১ হাজার ২০০ ডোজ করোনার টিকা আসে। ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে চট্টগ্রামে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়।

ট্যাগ :