মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪ ২০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আগামী সপ্তাহে আসছে রেলের ২০টি যাত্রীবাহী কোচের চালান


প্রকাশের সময় :১৪ অক্টোবর, ২০২০ ১:৫৯ : পূর্বাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টারঃ

ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানিকৃত রেলের ২শ’ যাত্রীবাহী মিটারগেজ কোচের সর্বশেষ চালান আসছে আগামী সপ্তাহে। ইতোমধ্যে ১৮০টি কোচ চলে এসেছে। এদিকে ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানিকৃত লাল সবুজের নতুন বগিতে সাজছে সুবর্ণ এক্সপ্রেস। বর্তমানে পাহাড়তলী কারখানায় নতুন যে কোচ গুলো আছে সেখান থেকে সুবর্ণ এক্সপ্রেসে নতুন বগি সংযোজিত হতে যাচ্ছে। রেল যাত্রীদের সবচেয়ে পছন্দের তালিকায় রয়েছে-সুবর্ণ এক্সপ্রেস এবং সোনার বাংলা। সুবর্ণ এবং সোনার বাংলা রেলওয়ের সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন-আধুনিক-যাত্রীবান্ধব ও দ্রুতগতির ট্রেন। সেই কারণে যাত্রীদের পছন্দের তালিকায়ও সবার আগে সুর্বণ-সোনার বাংলা।

জানা গেছে, এখন পাহাড়তলী কারখানায় ৩৮টি কোচ আছে। ইন্দোনেশিয়া কোচের সর্বশেষ চালান এসেছে সেপ্টেম্বরের ২৫ তারিখ। চলতি মাসের আগামী সপ্তাহে অবশিষ্ট ২০টি কোচের চালান আসবে বলে জানা গেছে। রেলমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী নতুন এর মধ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি শাটল ট্রেনও দেওয়া হবে বলে প্রকৌশল বিভাগ থেকে জানা গেছে।

এই ব্যাপারে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে প্রধান যান্ত্রিক প্রকৌশলী এফ এম মহিউদ্দিন জানান, ইন্দোনেশিয়া থেকে রেলওয়ে ২০০ যাত্রীবাহী মিটারগেজ কোচ আমদানি প্রকল্পের ১৮০টি কোচ এর মধ্যে চলে এসেছে। বাকী ২০টি কোচের চালান এই মাসের শেষের দিকে আসবে। গত মাসের ২৫ তারিখ ২২ কোচ এসেছিল। এখন নতুন যে কোচ গুলো আছে সেখান থেকে সুবর্ণ এক্সপ্রেসে নতুন বগি সংযোজন করা হতে পারে। আরো অন্যান্য ট্রেনেও হতে পারে। এই ব্যাপারে মন্ত্রণালয় থেকে সিদ্ধান্ত হবে। আমদানিকৃত প্রতিটি কোচ ইন্দোনেশিয়ার প্রকৌশলীদের উপস্থিতিতে যৌথভাবে আনুষঙ্গিক সংযোজন ও রেললাইনে চলাচলের উপযোগী করে ট্রায়াল এবং একইসঙ্গে লোড ও আনলোড অবস্থায় সব ধরনের পরীক্ষা করে ট্রেনের সঙ্গে যুক্ত করা হচ্ছে এসব কোচ। নতুন এই কোচগুলো খুবই উন্নতমানের। স্টেইনলেস স্টিলের তৈরি। কোচ গুলোতে বায়ো-টয়লেট যুক্ত। প্লেনের মতো বায়ো-টয়লেট পদ্ধতি থাকায় রেললাইনে কোনো মলমূত্র পড়বে না। ফলে পরিবেশ যেমন দূষণ হবে না তেমনি ট্রেনগুলোও ব্যাকটেরিয়ামুক্ত ও দূষণমুক্ত থাকবে। এসব কোচ সহজে নষ্ট হবে না। এর আগে দেশে এমন অত্যাধুনিক বগি আনা হয়নি। নতুন ২০০টি মিটারগেজ ক্রয়ে ৫৮০ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে বলে জানান প্রকল্প পরিচালক।

ট্যাগ :