মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪ ২০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

করোনা আক্রান্ত নাগরিককে পরিবারসহ বাংলাদেশ থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফিরিয়ে নিলো তুরস্ক


প্রকাশের সময় :২৪ মে, ২০২০ ৪:৫৭ : অপরাহ্ণ

নিউজ ডেস্কঃ

করোনা আক্রান্ত তাদের এক নাগরিককে পরিবারসহ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে বাংলাদেশ থেকে ফিরিয়ে নিয়েছে তুরস্ক।

এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠিয়ে বাংলাদেশ থেকে করোনা আক্রান্ত সেদেশের এক নাগরিক ও তার পরিবারের সদস্যদের ফিরিয়ে নিয়ে গেছে তুরস্ক। রোববার (২৪ মে) বিকেলে ওই করোনা রোগী ও তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি।

শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এএইচএম তৌহিদ উল-আহসান জানান, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে দুই শিশুসহ চার জনকে তুরস্কে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে ওই পরিবারের ঠিক কতজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন সেটি প্রকাশ করেনি বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ও ঢাকার তুরস্ক দূতাবাস।

ঢাকাস্থ তুরস্কের দূতাবাস তাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে লিখেছে, তুবা আহসান ও তার বাংলাদেশি স্বামী এবং তাদের তিন বছর বয়সী যমজ সন্তান হুমা ও জিয়াদকে তুরস্কের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। যেসব দেশে তুরস্কের নাগরিকরা করোনারভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে, প্রয়োজনীয় চিকিৎসার জন্য তাদের ফিরিয়ে নেয়া হচ্ছে।

দূতাবাস আরও জানায়, এর আগে এপ্রিলে সুইডেনে বসবাসরত ৪৭ বছর বয়সী তুর্কি নাগরিক এমরুল্লাহ গুলুসকেন করোনায় আক্রান্ত হয়ে সঠিক চিকিৎসা পাচ্ছিলেন না। এ কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সুইডেন থেকে তাকে দেশে ফিরিয়ে নেয় তুরস্ক।

জানা গেছে, তুরস্কের নাগরিক সেই নারী স্বামীর সাথে বাংলাদেশে বেড়াতে আসার পর করোনা পরিস্থিতির কারণে আটকে যান। এরমধ্যে, তার শ্বশুর আক্রান্ত হয়ে মারা যান। পরে নারীটির করোনা পজেটিভ হয়। তুরস্কে থাকা তার এক স্বজন দ্রুত তাকে দেশে ফিরিয়ে নেয়ার আহ্বান জানিয়ে টুইট করেন। সেটি ভাইরাল হলে পরিবারটিকে ফিরিয়ে আনার দাবি ওঠে সে দেশের সামাজিক মাধ্যমে। এ প্রেক্ষিতে তুরস্কের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠিয়ে পরিবারটিকে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

ট্যাগ :