মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সেন্টার অব এক্সিলেন্স’ এর অধীনে ১৩ কলেজ, চট্টগ্রামের ২ টি


প্রকাশের সময় :৪ ডিসেম্বর, ২০১৯ ১১:২০ : পূর্বাহ্ণ

এম.এইচ মুরাদ:

শতবর্ষী ১৩টি ঐতিহ্যবাহী কলেজকে নতুন করে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এই ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে ‘সেন্টার অব এক্সিলেন্স’হিসেবে গড়ে তোলার ঘোষণা দিয়েছেন।

শতবর্ষী এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চট্টগ্রাম থেকে রয়েছে চট্টগ্রাম কলেজ ও হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ। বাকি ১১টি কলেজ হচ্ছে— রাজশাহী কলেজ, নড়াইলের ভিক্টোরিয়া কলেজ, বরিশালের ব্রজমোহন (বিএম) কলেজ, সিলেটের মুরারিচাঁদ (এমসি) কলেজ, পাবনার এডওয়ার্ড কলেজ, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ, খুলনার ব্রজলাল (বিএল) কলেজ, ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ, রংপুরের কারমাইকেল কলেজ, বাগেরহাটের প্রফুল্লচন্দ্র (পিসি) কলেজ ও ফরিদপুরের রাজেন্দ্র কলেজ।

১৮৬৯ সালে চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ বা চট্টগ্রাম কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকা কলেজের পর প্রতিষ্ঠিত এটিই বাংলাদেশের দ্বিতীয় কলেজ। অন্যদিকে দানবীর হাজী মুহাম্মদ মহসিন এর ‘মহসিন ফান্ড’ এর অর্থায়নে ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দের ২০ জুলাই ‘চট্টগ্রাম ইসলামিক ইন্টারমিডিয়েট কলেজ’ ও ‘চট্টগ্রাম সরকারি ইন্টারমিডিয়েট কলেজ’কে একত্র করে ‘হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ’ নামে নামকরণ করা হয়।

জানা গেছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে থাকা এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হবে একটি নেটওয়ার্কিংয়ের মাধ্যমে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এরই মধ্যে এই ১৩টি কলেজের মধ্যে নেটওয়ার্কিং গড়ে তোলার কাজও শুরু করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি আলাদা ইউনিট তৈরি করে সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হবে শিক্ষা কার্যক্রম। এসব কলেজ সমন্বিতভাবে বার্ষিক খেলাধুলা, বিতর্ক, সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে।

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘১৩ ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী কলেজে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে ‘সেন্টার অব এক্সিলেন্স’ হিসেবে গড়ে তোলা হবে। শিক্ষাপদ্ধতিকে এমন একটি পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হবে যেন একসময় আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে একটি স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে ধরা হয়।’

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ বলেন, ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ২ হাজার ২৬০টি কলেজকে রাতারাতি একই মানে নিয়ে আসা সম্ভব নয়। তাই দেশের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থিত ১৩টি শতবর্ষী সরকারি কলেজকে একটি নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে শিক্ষার মানোন্নয়নে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বিশেষ কর্মপরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।’

ট্যাগ :