মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নির্ধারিত সময়ের আগে বড়পুকুরিয়ায় কয়লা উত্তোলন শুরু


প্রকাশের সময় :২৭ জুলাই, ২০২২ ১০:৪১ : পূর্বাহ্ণ

দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ

দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের ২০ দিন আগেই বুধবার (২৭ জুলাই) থেকে কয়লা উত্তোলন শুরু হয়েছে।

বুধবার সকালে পেট্রোবাংলা চেয়ারম্যান ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পরীক্ষামূলকভাবে এ কয়লা উৎপাদন উদ্বোধন করেছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম সরকার।

প্রায় তিন মাস বন্ধ থাকার পর পরীক্ষামূলকভাবে এই কয়লা উত্তোলন শুরু হয়েছে। ফলে কয়লা সংকটের কারণে বড়পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হওয়া এবং উত্তরাঞ্চলে অতিরিক্ত লোডশেডিং হওয়ার যে শঙ্কা তৈরি হয়েছিল, তা অনেকটাই কাটিয়ে উঠবে বলে আশা করছে খনি কর্তৃপক্ষ।

খনি সূত্রে জানা গেছে, গত (১ মে) খনির ১৩১০ নম্বর ফেজ (কূপ) থেকে কয়লা উত্তোলন শেষ হলে ওই কূপটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। পরবর্তী সময়ে পরিত্যক্ত ফেজ থেকে নতুন ফেজে যন্ত্রপাতি স্থানান্তর ও সংস্কারকাজ শেষ করে আগস্টের মাঝামাঝি খনির নতুন ১৩০৬ নম্বর ফেজ থেকে কয়লা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল, যা নির্ধারিত সময়ের ২০ দিন আগেই গতকাল বুধবার পরীক্ষামূলকভাবে উৎপাদন শুরু করা হয়েছে।

বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম সরকার বলেন, খনির পরিত্যক্ত ফেজ (কূপ) থেকে নতুন ফেজে যন্ত্রপাতি স্থানান্তর ও সংস্কারকাজের জন্য গত (১ মে) খনির ১৩১০ নম্বর ফেজ থেকে কয়লা উত্তোলন বন্ধ করা হয়। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় অধিক জনবল নিয়োগের মাধ্যমে নির্ধারিত সময়ের প্রায় ২০ দিন আগেই ১৩০৬ নম্বর নতুন ফেজ থেকে পরীক্ষামূলকভাবে কয়লা উৎপাদন শুরু করা সম্ভব হলো।

তিনি আরও বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে যন্ত্রাংশ অ্যাডজাস্টম্যান্টসহ সব প্রক্রিয়া শেষে পুরোপুরি উৎপাদনে যেতে প্রায় সপ্তাহখানেক সময় লাগতে পারে। খনিতে বর্তমানে ৪০ হাজার টন কয়লা মজুত রয়েছে।

আশা করা যায় পুরোপুরি উৎপাদন চালু হলে প্রতিদিন ২৮০০ থেকে ৩ হাজার টন কয়লা উৎপাদন করা সম্ভব হবে। এতে দেশের বিদুৎ খাতে যে জাতীয় ঘাটতি, তা কিছুটা কমে আসবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

ট্যাগ :