মোরশেদ আকবরী:
আওয়ামী লীগের ২১তম কাউন্সিলে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ মোট ৮১ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। শেখ হাসিনাকে নবম বারের মতো দলের সভাপতি হিসেবে পুনর্নির্বাচিত করা হয়েছে। আর দ্বিতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন ওবায়দুল কাদের। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশনে সম্মেলনে দ্বিতীয় ও শেষ অধিবেশনে কমিটির কিছু সদস্যের নাম ঘোষণা করেন সভাপতি।
সভাপতিমণ্ডলী:
নতুন কমিটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যরা হলেন, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মোহাম্মদ নাসিম, কাজী জাফরউল্লাহ, অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, নুরুল ইসলাম নাহিদ, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, পীযুষ কান্তি ভট্টাচার্য্য, ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, রমেশ চন্দ্র সেন, অ্যাডভোকেট আব্দুল মান্নান খান, আবদুল মতিন খসরু, শাজাহান খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আবদুর রহমান। এদের মধ্যে শাজাহান খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান নতুন ভাবে এই কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন।
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক:
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের পদে বহাল আছেন মাহাবুব-উল-আলম হানিফ ও ডা. দীপু মনি। নতুন যুক্ত হয়েছেন ড. হাছান মাহমুদ ও আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। ড. হাছান মাহমুদ আগের কমিটিতে প্রচার সম্পাদক এবং আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।
সাংগঠনিক সম্পাদক:
সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন আহম্মদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, এস এম কামাল হোসেন ও মির্জা আজম।
কমিটিতে আরও যারা:
আন্তর্জাতিক সম্পাদক সাম্মী আক্তার স্বপদে বহাল আছেন। আইন কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক পদে বহাল আছেন ফরিদুন্নাহার লাইলী। ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সুজিত রায় নদী। উপ দফতর সম্পাদক থেকে দফতর সম্পাদক হয়েছেন বিপ্লব বড়ুয়া। নতুন প্রচার সম্পাদক হয়েছেন ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ। বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক পদে বহাল আছেন দেলোয়ার হোসেন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক পদ পেয়েছেন ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর। নতুন মহিলা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মেহের আফরোজ চুমকি, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক পদে বহাল আছেন অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে বহাল আছেন হারুন অর রশীদ। শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক পদে বহাল আছেন শামসুন নাহার চাঁপা। সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক পদে বহাল আছেন অসীম কুমার উকিল। স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক পদে ডা. রোকেয়া সুলতানা।