মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪ ১৪ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিয়ের পরেই নাম বদলে ফেললেন মিথিলা


প্রকাশের সময় :১২ ডিসেম্বর, ২০১৯ ৩:৫৫ : পূর্বাহ্ণ

নিউজ-ডেস্ক:

রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। এই মডেল ও অভিনেত্রীকে মিথিলা নামেই ডাকেন সবাই। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় কলকাতার খ্যাতিমান নির্মাতা সৃজিত মুখার্জিকে বিয়ে করেছেন তিনি। আর বিয়ের পরেই বদলে গেল এই অভিনেত্রীর নাম। এখন তিনি হয়ে গেছেন গেছেন মিসেস. রশিদ মুখার্জি। মিথিলা নিজের ইন্সটাগ্রামে বিয়ের ছবি পোস্ট করে ‘মি. অ্যান্ড মিসেস. রশিদ মুখার্জি’ লিখে এভাবেই নিজেই নতুন পরিচয় জানিয়েছেন। মিথিলাকে এখন মিসেস মুখার্জি বলেই ডাকতে হবে।

এর আগে ২০০৬ সালের ৩ আগস্ট মিথিলা বিয়ে করেছিলেন জনপ্রিয় কণ্ঠ শিল্পী তাহসান খানকে। টানা ১১ বছর সংসার করেছেন তারা। অবশেষে তাদের বিচ্ছেদ হয় ২০১৭ সালের ২০শ জুলাই। তাদের আইরা তাহরিম খান নামের এক সন্তানও রয়েছে।তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরে ইফতেখার আহমেদ ফাহমির সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান মিথিলা। কিছুদিন আগে তাদের কিছু গোপন ছবিও ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এ নিয়ে হইচইও হয়েছে অনেক। এই ছবিগুলো প্রকাশ হওয়ার বেশ আগে থেকেই সৃজিতের সঙ্গে মিথিলার প্রেমের গুঞ্জন শুরু।

তাদের পরিচয় হয়েছিলো অর্ণবের একটি মিউজিক ভিডিওতে কাজের মাধ্যমে। সেখানে থেকেই বন্ধুত্ব তারপর প্রেম। এবার তাদের সেই প্রেম বিয়েতে গড়ালো।এদিকে জানা যায়, বিয়ের পরই নবদম্পতি উড়াল দিয়েছেন সুইজারল্যান্ডের জেনেভায়। মিথিলা জানান, সেখানে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি রেজিস্ট্রেশন করবেন তিনি। পাশাপাশি একটু বেড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। সব মিলিয়ে সেখানে তারা থাকবেন এক সপ্তাহ। ‌এদিকে গতকাল দক্ষিণ কলকাতার লেক গার্ডেনে ঘরোয়া আয়োজনে তাদের বিয়ের রেজিস্ট্রি হয়।

বিয়ের পর ভারতীয় গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে সৃজিত মুখার্জি বলেন, ‘বাংলাদেশের সাথে নাড়ির সম্পর্ক তো আগেই ছিল। কারণ আমার আদি বাড়ি বাংলাদেশের বিক্রমপুর ও ময়মনসিংহে- মায়ের দিক ও বাবার দিক দিয়ে। এখন বিয়ের মাধ্যমে নারীর সম্পর্কও হয়ে গেল। ‘ড়’ টা (নাড়ি) এখন ‘র’ (নারী) হয়ে গেল। ভালো লাগছে খুব।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি এটা নিয়ে আলাদা করে কিছু ভাবিনি। সত্যি বলতে সেখানে এত বন্ধু আছেন, আমি যখনই ওখানে যাই এতটাই আপন করে নেন মানুষ, ওটা যে (বাংলাদেশ) আলাদা দেশ- এটা কখনই আমার মধ্যে প্রভাব ফেলেনি। এবং ভাষাও এক। আমাদের বাড়িতে ছোটবেলা থেকেই বাঙাল ভাষায় লোকে কথা বলে, যদিও আমি মোহনবাগানের সাপোর্টার। সব কিছু মিলে ওই পরিবেশেই বড় হয়েছি।’

ট্যাগ :