মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চিত্রনায়িকা নিপুণ নিজের টাকায় একটি এতিমখানা ও মাদরাসা চালাচ্ছেন


প্রকাশের সময় :৭ ডিসেম্বর, ২০১৯ ৩:৫৮ : পূর্বাহ্ণ

নিউজ-ডেস্ক:

ঢাকাই ছবির অন্যতম জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা নিপুণ। অভিনয় দিয়ে তিনি জয় করেছেন দর্শকের মন। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে তিনি জুটি বেঁধেছেন নায়ক মান্না, রিয়াজ, শাকিব খানসহ আরও অনেকের বিপরীতে।অভিনয়ের বাইরে একজন ব্যবসায়ী হিসেবেও পরিচিত নিপুণ। অভিনয়ে অনিয়মিত এই চিত্রনায়িকা এখন ব্যস্ত রয়েছেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ‘টিউলিপ’ নিয়ে। ‘টিউলিপ ফ্যাশন’ ও ‘টিউলিপ নেইলস অ্যান্ড স্পা’ প্রতিষ্ঠান দুটি তারই।

ব্যস্ত তিনি রাজনীতিতেও। সুনিপুণ হাতে সামাল দেন সংসার। এতসবকিছু সঙ্গে পালন করেও নিরবে নিভৃতে তিনি পালন করে চলেছেন আরও একটি চমৎকার দায়িত্ব। সেই কথা অজানা অনেকের, জানেন না তার ভক্ত-অনুরাগীরাও।

জানা গেল অভিনেত্রী ১০ বছর ধরে কুমিল্লায় নিজেদের গ্রামের বাড়িতে একটি এতি’মখানা পরিচালনা করে আসছেন। এই এতিম খানাটি গড়ে তুলেছিলেন নিপুণের বাবা। তার মৃ’ত্যুর পর নায়িকা নিজের হাতে তুলে নিয়েছেন এর পরিচালনার ভার।

এ প্রসঙ্গে নিপুণ বলেন, ‘আব্বু গ্রামের বাড়িতে ছোট করে একটা এতিমখানা আর মাদরাসা চালু করেছিলেন। আব্বু’র মৃ’ত্যুর পর ১০ বছর আমি দেখাশোনা করে আসছি সেগুলো। সবসময় তো আর সময় করে যেতে পারি না।তবে রোজার ১ দিন বাড়ি যাই।

এতি’মখানা ও মাদরাসার শিক্ষার্থীদের সাথে সময় কা’টাই। ভালো লাগে। এটা নিজের মনকে তৃপ্তি দেয়া। অন্য রকম প্রশান্তি দেয়। খুব ছোট করে আব্বু শুরু করেছিলেন। আজ অনেক ভালো একটা অবস্থানে আমি এটাকে নিয়ে গিয়েছি।’

শুধু তাই নয়। নিপুণকে দেখা যায় নানা রকম সামাজিক কার্যক্রমেও। তিনি সহায়তা করেন এলাকার দুস্থ মানুষদেরও। নিপুণ বলেন, ‘প্রতি রোজাতেই গ্রামে গিয়ে ১২০০ শাড়ি ও লুঙ্গি বিতরণ করি।

গ্রামের মেম্বার-চেয়ারম্যানরাও উসাহ নিয়ে আমাকে সাহায্য করেন এই কাজে।’এ বছরও এলাকার অসহায় দরিদ্র মানুষদের মাঝে বস্ত্র ও অর্থ বিতরণ করবেন বলেও জানালেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়া অভিনেত্রী নিপুণ।

তিনি আরও বলেন, ‘আমার খুব ভালো লাগে মানুষের জন্য কিছু করতে পারলে। অন্যকেও যখন দেখি যে ভালো কিছু করছেন সেটাও উপভোগ করি। আমাদের শোবিজে অনেকেই আছেন যার গোপনে বা প্রকাশ্যে মানুষের পাশে দাঁড়ান, অসহায়কে ভালোবাসা দেন।সম্প্রতি পূর্ণিমা একটি বৃ’দ্ধাশ্রমে গিয়ে সময় কাটিয়েছে। এটা আমার ভালো লেগেছে। অভিনেত্রী সুজানা এতিম খানা ও প্রতিবন্ধীদের জন্য কাজ করে। আরও অনেকেই আছে এমন। যার যার জায়গায় আমরা যদি সচেতন হই সমাজটা অনেক সুন্দর আর ভালোবাসাময় হয়ে উঠবে।’

ট্যাগ :