মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফার্মের ব্রয়লার মুরগির পর বাড়ল ডিমের দাম


প্রকাশের সময় :২৩ মে, ২০২০ ৭:২৯ : পূর্বাহ্ণ

মোঃ সেলিমঃ

ফার্মের মুরগির অস্বাভাবিক দাম বাড়ার পর এখন দাম বাড়তে শুরু করেছে ডিমের। দুই দিনের ব্যবধানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন বাজারে ডিমের দাম ডজনে বেড়েছে ২৫ টাকা। এর সঙ্গে ঈদ সামনে রেখে দাম বেড়েছে পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও আদার।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ফার্মে মুরগির সংকট দেখা দিয়েছে। এ কারণে কয়েকদিন ধরেই অস্বাভাবিক হারে দাম বেড়েছে বয়লার মুরগির। তাছাড়া রোজায় ডিমের চাহিদা কম থাকে। এখন রোজা শেষ হয়ে যাচ্ছে, ফলে ডিমের চাহিদা বেড়েছে। তাছাড়া ঈদের বাড়তি চাহিদাও রয়েছে। সব মিলিয়ে ডিমের দাম বেড়ে গেছে।

শনিবার বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ফার্মের মুরগির ডিমের ডজন বিক্রি হচ্চে ১০০ থেকে ১০৫ টাকা, যা গত বৃহস্পতিবার ছিল ৭৫ থেকে ৮০ টাকার মধ্যে। এ হিসাবে ডজনে ২৫ টাকা এবং পিসে দুই টাকার ওপরে বেড়েছে ডিমের দাম।

এদিকে ডিমের পাশাপাশি ঈদ সামনে রেখে গত এক সপ্তাহে পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও আদার দাম বেড়েছে। সরকারি প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, এক সপ্তাহে আদার দাম ২৪ থেকে ২৯ শতাংশ বেড়েছে। রসুনের দামও ২৪ থেকে ২৯ শতাংশ বেড়েছে। এ ছাড়া পেঁয়াজের দাম ৬ থেকে ১২ শতাংশ এবং আলুর দাম ১৮ শতাংশ বেড়েছে।

ঈদের আগে পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও আদার দাম বাড়ার তথ্য দিয়েছেন ব্যবসায়ীরাও। এক সপ্তাহ আগে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া পেঁয়াজের দাম বেড়ে হয়েছে ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা। দেশি রসুনের দাম বেড়ে হয়েছে ২০০ থেকে ২২০ টাকা কেজি, যা আগে ছিল ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা। আমদানি করা রসুনের কেজি বেড়ে হয়েছে ১৬০ থেকে ২০০ টাকা, যা আগে ছিল ১৩০ থেকে ১৫০ টাকা।

আলুর দাম এক লাফে বেড়ে হয়েছে ২৮ থেকে ৩০ টাকা, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ২০ থেকে ২৫ টাকা। দেশি আদার দাম কেজিতে ৪০ টাকা বেড়ে ২০০ থেকে ২২০ টাকা হয়েছে, যা আগে ছিল ১৬০ থেকে ১৮০ টাকার মধ্যে। আর আমদানি করা আদার কেজি ১৬০ থেকে ২০০ টাকা হয়েছে, যা আগে ছিল ১৩০ থেকে ১৫০ টাকা।

বহদ্দারহাট বাজারের ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম আব্বাস বলেন, ঈদের কারণে পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও আদার চাহিদা বেড়েছে। রোজার শুরুতে বেশিরভাগ ক্রেতা এই পণ্যগুলো বেশি পরিমাণে কেনার কারণে রোজায় চাহিদা কমে যায়। যে কারণে রোজায় সবগুলোর দাম কমে। এখন অনেকের মজুত ফুরিয়ে গেছে, সেই সঙ্গে ঈদের চাহিদা যুক্ত হয়েছে। ফলে দাম বেড়ে গেছে। আমাদের ধারণা, ঈদের পর আবার এসব পণ্যের দাম কিছুটা কমে যাবে।

ট্যাগ :