মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪ ২০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে সারাদেশে বৃষ্টি, দমকা বাতাস, সাগর উত্তাল


প্রকাশের সময় :২৪ অক্টোবর, ২০২২ ১১:১৮ : পূর্বাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টারঃ

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ভারী থেকে মাঝারি বৃষ্টি হচ্ছে। সঙ্গে রয়েছে দমকা বা ঝড়ো হাওয়া। আর উত্তাল রয়েছে সাগর।

বরগুনায় সকাল থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে। সেখানে উপকূলীয় এলাকায় সাত নম্বর বিপদ সংকেত দেখানোর নির্দেশ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

এরই মধ্যে সিপিপি ও রেড ক্রিসেন্টের সদস্যরা ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য মাইকিং শুরু করেছেন। পুরো জেলায় প্রস্তুত করা হয়েছে ৬৪২ টি আশ্রয়কেন্দ্র। এসব আশ্রয়কেন্দ্রে মজুদ করা হয়েছে শুকনো খাবার।

বরিশালে সকাল থেকে বন্ধ রয়েছে সব ধরনের নৌযান চলাচল। পুরো বিভাগে প্রস্তুত করা হয়েছে তিন হাজার ১৭৪টি সাইক্লোন শেল্টার।

প্রতি উপজেলায় খোলা হয়েছে কন্ট্রোলরুম। পাশাপাশি দুর্যোগ পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তুত রয়েছে ৩২ হাজার ৫০০ স্বেচ্ছাসেবক।

বাগেরহাটের শরণখোলায় সোমবার সকাল থেকেই উত্তাল রয়েছে বলেশ্বর নদী। স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে নদীর পানি বেড়েছে প্রায় চার ফুট।

বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে শুরু করেছে মানুষ। নিরাপদ আশ্রয়ে অবস্থান নিয়েছে জেলেরা। এরপরও সাইক্লোন শেল্টারে যাবার জন্য রেডক্রিসেন্ট ও সিপিপির কর্মীরা মাইকিং করছেন।

পটুয়াখালীতে জরুরি সেবা দেওয়ার জন্য ৭২টি মেডিকেল দল গঠন করা হয়েছে। সেখানেও ভোর থেকে বৃষ্টি শুরু হয়েছে, থেমে থেমে দমকা বাতাস বইছে ভোররাত থেকে। পায়রা নদী তীরের মানুষদের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৫৮টি আশ্রয়কেন্দ্র।

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার চারটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। মাইকিং করে সবাইকে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে বলছে রেড-ক্রিসেন্টসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা। সেখানেও আশ্রয় কেন্দ্রে আসতে শুরু করেছে মানুষ।

রোববার রাত থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে খুলনা শহরের অধিকাংশ রাস্তা ও নিম্নাঞ্চল ডুবে গেছে। দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। খুলনা সিটি কর্পোরেশন এলাকার মধ্যে সড়ক আছে ১ হাজার ২১৫টি। এর দুই-তৃতীয়াংশ ডুবে গেছে।

খুলনায় সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৬৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এই বৃষ্টি আরও বাড়বে এবং বাতাসের তীব্রতা থাকবে। সন্ধ্যা নাগাদ এটি তীব্র আকার ধারণ করতে পারে।

খানজাহান আলী সড়ক, কেডিএ এভিনিউ, যশোর রোড ও মজিদ সরণি, শান্তিধাম মোড়, রয়্যাল মোড়, বিআইডিসি রোডের আলমনগরসহ খুলনা নগরীর বিভিন্ন সড়ক বৃষ্টির পানিতে ডুবে নৌকা চলাচলের অবস্থা তৈরি হয়েছে।

ট্যাগ :