মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুজিববর্ষে রোপণ করা হবে এক কোটি গাছের চারা


প্রকাশের সময় :২ মার্চ, ২০২০ ৯:২৮ : পূর্বাহ্ণ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

মুজিব বর্ষ উপলক্ষ্যে সারাদেশ এক কোটি গাছের চারা রোপণ করার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ বন অধিদফতর। দেশের ৪৯২টি উপজেলার প্রতিটিতে ২০ হাজার ৩৩৫টি করে চারা রোপণ করা হবে। আগামী ৫ জুন থেকে একযোগে এসব গাছের চারা বিতরণ করা হবে বলে জানিয়েছে বন অধিদপ্তর।

বন অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, প্রায় ১৮ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রত্যেকটি উপজেলায় এক কোটি গাছের চারা রোপণের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। এরই মধ্যে চারা উৎপাদনের জন্য বন বিভাগের সারাদেশের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে এক কোটি চারার মধ্যে কিছু চারা নষ্ট হতে পারে সেজন্য অতিরিক্ত আরও ২০ লাখ গাছের চারা উৎপাদন করা হবে। সারাদেশের বন বিভাগ চারা উৎপাদনের কাজও শুরু করেছে বলেও জানা যায়।

বন অধিদফতর সূত্র আরো জানায়- ইউকেলিপটাস, আকাশমনি আর রেইনট্রি বাদ দেওয়া হয়েছে। দেশীয় প্রজাতির বিশেষ করে বনজ, ফলজ,ওষধি ও শোভা বর্ধনকারী গাছকে প্রধান্য দেওয়া হচ্ছে। গাছের মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশই হবে ফলজ প্রজাতির। ফলজ গাছের মধ্যে আম, জাম, কাঠাল, তেঁতুল, লিচু, পেয়ারা, জামরুল, করমচাসহ বড় গাছের চারাই বেশি প্রাধান্য পাবে। অন্যদিকে শোভা বর্ধনকারী গাছের মধ্যে ফুলের গাছ থাকবে, তাতে রাখা হতে পারে গোলাপ, জবা, ঝুমকো লতা, অপরাজিতা, মাধবীলতা, বেলি, রঙ্গন ও কাঠগোলাপ। এর পাশাপাশি রাখা হয়েছে পাতাবাহার জাতীয় গাছও। এর মধ্যে থাকতে পারে বাগান বিলাসসহ বেশ কিছু গাছ। ওষধি গাছের মধ্যে শতমূলী, নিশিন্দা, নাগমনি, ফণিমনসা, চন্দন, অর্জুন, ঘৃতকুমারি, রক্তচন্দন, নাগেশ্বরসহ বিভিন্ন দেশীয় প্রজাতির গাছ থাকছে।

জানা যায়, প্রতিবারই ৪ জুন বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আন্তর্জাতিক পরিবেশ দিবস উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠান হয়। এবারের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মেলন কেন্দ্রের চত্বরে একটি গাছ রোপণ করার মধ্য দিয়ে এই এক কোটি চারা বিতরণের উদ্বোধন করবেন। এরপরই সব উপজেলায় চারা বিতরণ এবং রোপণের কাজ শুরু করা হবে।

এ বিষয়ে বন অধিদফতরের সহকারী বন সংরক্ষক অজিত কুমার রুদ্র বলেন, ফলের চারা হবে ৫০ থেকে ৬০ ভাগের মতো। এসব চারা বসতবাড়ির আশেপাশে রোপণ করা হবে। বাকিগুলো হবে বনজ, ওষধি ও শোভাবর্ধনকারী গাছ। কোনও বিদেশি গাছ রোপণ করা হবে না।

ট্যাগ :