মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪ ২০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে বিত্তবানদের প্রতি রাষ্ট্রপতির আহ্বান


প্রকাশের সময় :১ আগস্ট, ২০২০ ৪:৫৫ : অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টারঃ

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ আজ কোভিড-১৯ মহামারির মধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যার কারণে কঠিন সময়ে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে সমাজের বিত্তবানদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

ঈদুল আজহা উপলক্ষে আজ বঙ্গভবনে দেয়া এক বক্তৃতায় তিনি এই আহ্বান জানান।

অসহায় মানুষ যাতে ঈদের আনন্দ থেকে বঞ্চিত না হয় সে দিকে সকলকে খেয়াল রাখতে হবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘ঈদের আনন্দকে নিজের ও পরিবারের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে বিত্তবান ও সামর্থ্যবান সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। বন্যার্ত মানুষরাও যাতে ঈদের আনন্দে শরীক হতে পারে সে ব্যাপারে দলমত নির্বিশেষে সকলকে কাজ করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ যাতে ঈদের আনন্দ অংশ নিতে পারে সে জন্য দলীয় সহযোগিতা ও দল মত নির্বিশেষে প্রত্যেকের কাজ করা উচিত।’

বর্তমানে দেশের বিভিন্ন জেলায় অনেক লোক জলাবদ্ধতার মধ্যে জীবন যাপন করছেন এবং সরকার তাদের খাদ্য ও নগদ সহায়তা প্রদানসহ সম্ভাব্য সকল সহায়তা দিচ্ছে উল্লেখ করে আবদুল হামিদ বলেন, এ বছর এমন একটা সময়ে ঈদুল আজহা অনুষ্ঠিত হচ্ছে যখন মহামারি করোনার ছোবলে বিশ্ববাসী বিপর্যস্ত। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে কর্মহীন হয়ে অনেক মানুষই মানবেতর জীবনযাপন করছে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘এসব মানুষের কল্যাণে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সকলকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও পরিচর্যায় ডাক্তার-নার্সদের পাশাপাশি মানবিকতাকে যেন আমরা ভুলে না যাই। করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা ও পরিচর্যায় ডাক্তার-নার্সদের পাশাপাশি পরিবার ও আত্নীয়-স্বজনসহ সকলকে আন্তরিক হতে হবে।’

রাষ্ট্রপ্রধান করোনা মোকাবেলায় সকলকে সচেতনতার সাথে এবং জীবনযাপনে ও চলাফেরায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানান। তিনি আরো বলেন, ‘নিজে সুস্থ থাকি, অন্যকেও সুস্থ রাখি-এটাই হোক সকলের অঙ্গীকার।’

রাষ্ট্রপতি হামিদ বলেন, ‘ধর্ম মানুষকে কল্যাণ ও আলোর পথ দেখায়। প্রকৃত ধর্মীয় শিক্ষা ও আচার-আচরণ সমাজে আলোকিত মানুষ তৈরিতে সহায়তা করে। সমাজ থেকে অন্ধকার ও কুসংস্কার দূর করে। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবার মাঝে গড়ে তোলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অনন্য বন্ধন গড়ে তোলে।’

তিনি কোরবানির শিক্ষা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্যকে ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে জাতীয় উন্নয়নকে তরান্বিত করাতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

ট্যাগ :