মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারে প্রথমবার ট্রেন যাবে ২ নভেম্বর


প্রকাশের সময় :২৩ অক্টোবর, ২০২৩ ৬:৫৪ : অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টার:

অবশেষে কক্সবাজারবাসীর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে। ১২ নভেম্বর দোহাজারী-কক্সবাজার রেলযাত্রার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে ২ নভেম্বর চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত পরীক্ষামূলক চলবে ট্রেন। দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত নতুন স্থাপিত রেললাইন এখন ট্রেন চলাচলের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত। এরইমধ্যে প্রকল্পের ৯২ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।

সোমবার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্প পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।

রেলমন্ত্রী বলেন, ‘কাজের অগ্রগতি দেখতে দোহাজারী স্টেশন থেকে মোটর ট্রলিতে করে প্রায় ৫০ কিলোমিটার পরিদর্শন করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকার প্রকল্প হচ্ছে চট্টগ্রামের দোহাজারি থেকে কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্প। আগামী ১২ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ রেললাইনের উদ্বোধন করবেন। এরআগে কালুরঘাট সেতুর কাজ শেষ হলেই ২ নভেম্বর এ রেলপথে ট্রেনের ট্রায়াল রান হবে। চলতি মাসের মধ্যে শেষ হবে কালুরঘাট সেতুর সংস্কার কাজ।’

রেললাইন প্রকল্পের ৯২ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘৯টি স্টেশনের মধ্যে চারটি বাদ দিয়ে সব স্টেশনের কাজ শেষের পথে। এখন ফিনিশিং ও পরিপাটি করার কাজ চলছে। কিছু লাইটিংয়ের কাজও বাকি আছে। আশা করছি উদ্বোধনের পরে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে কয়েক জোড়া ট্রেন চলবে।’

এরআগে সকাল ১০টার দিকে দোহাজারী স্টেশন থেকে মোটর ট্রলিতে করে কক্সবাজারের উদ্দেশে রওয়ানা দেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।

প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার রেললাইন প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার পর্যন্ত মিটারগেজ রেলপথ নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরমধ্যে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু পর্যন্ত ৮৮ কিলোমিটার এবং রামু থেকে কক্সবাজার ১২ কিলোমিটার।

শুরুতেই এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল এক হাজার ৮৫২ কোটি টাকা। ২০১৬ সালে প্রকল্প প্রস্তাব সংশোধন করে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। এতে অর্থায়ন করেছে এশিয়ান ব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকার। এটি সরকারের অগ্রাধিকার (ফাস্ট ট্র্যাক) প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত।

ট্যাগ :