মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

কারাগারে গিয়েই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন হাজী সেলিম


প্রকাশের সময় :২২ মে, ২০২২ ১২:৫০ : অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টারঃ

দুর্নীতির মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ড পাওয়া আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য (এমপি) হাজী মো. সেলিমকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। আদালতে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন বলে জানিয়েছেন ছেলে সোলাইমান সেলিম। পরে কারাগারে নেওয়ার আরো বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলেও জানা গেছে।

রোববার ২২ মে বিকেল ৩টা ১০ মিনিটের দিকে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন হাজী সেলিম। পরে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এর বিচারক শহিদুল ইসলাম জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

হাজী সেলিমের ছেলে সোলাইমান সেলিম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, পুরান ঢাকার মাটি ও মানুষের নেতা, স্বৈরাচার বিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের একজন অকুতোভয় নেতা হাজী মো. সেলিম আদালতের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে আজ নিম্ন আদালতে হাজির হয়ে আত্মসমর্পণ করেন এবং জামিনের আবেদন জানান। এ সময়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। মহামান্য আদালতের কাছে আবেদন থাকবে তার তৃতীয় আবেদন মঞ্জুর করে তাকে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসার গ্রহণের ব্যবস্থা করার সু ব্যবস্থা করা হোক।

দুপুর ২টার দিকে তিন ছেলেকে নিয়ে গাড়িতে করে হাজী সেলিম আদালত প্রাঙ্গণে আসেন। সেখানে আগে থেকে তার অনুসারীরা অপেক্ষা করছিলেন এবং নানা স্লোগান দিচ্ছিলেন। অনেকক্ষণ অপেক্ষার পর হাজী সেলিম প্রবেশ করেন আদালতে ভবনে। পরে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। জামিন আবেদনে হাজী সেলিমের আইনজীবী শ্রী প্রাণ নাথ উল্লেখ করেন, ২০১৬ সালে ওপেন হার্ট সার্জারির সময় মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হওয়ার কারণে দীর্ঘদিন যাবত বাক-শক্তিহীন অবস্থায় রয়েছেন হাজী সেলিম। তিনি দেশ ও বিদেশে চিকিৎসা নিয়েছেন।

এতে আরও বলা হয়, জেলে থাকলে চিকিৎসার অভাবে ও বাক-শক্তি না থাকায় যে কোনো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এ কারণে যে কোনো শর্তে তার জামিন আবেদন করছি। জামিন পেলে তিনি পলাতক হবেন না। তাই আপিল শর্তে আত্মসমর্পণ পূর্বক তার জামিন আবেদন করছি।

ট্যাগ :