মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪ ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কাউকে খুশি করার জন্য ডিএজি এমরান ভুঁইয়া ব্রিফিং করেছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল


প্রকাশের সময় :৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ১০:১৭ : পূর্বাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টার:

নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে পাল্টা বিবৃতিতে সাক্ষর করতে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস থেকে কোনও নির্দেশনা দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। তিনি বলেন, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া কাউকে খুশি করার জন্য এসব করেছেন। নিশ্চয়ই তার কোনও উদ্দেশ্য রয়েছে।

মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।

এর আগে সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া জানান, ড. ইউনূসকে নিয়ে ১৬০ জন বিদেশির বিবৃতির বিরুদ্ধে পাল্টা বিবৃতিতে সাক্ষর করতে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস থেকে নির্দেশনা রয়েছে। তবে তিনি ড. ইউসূসের বিরুদ্ধে বিবৃতিতে সই করবেন না। তিনি মনে করেন, ইউনূসকে বিচারিক হয়রানি করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেলের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আমি উনাকে সই করতে বলিনি। আমি কোনদিনও কোনও কর্মকর্তা বা কাউকে বলিনি যে আপনি এটাতে সই করেন বা না করেন। আমি নিশ্চিতভাবেই বলতে পারি, আমার অফিসে এ ধরনের কোনও বিবৃতি প্রস্তুত হয়নি।

তিনি আরও বলেন, ড. ইউনূসের পক্ষে ১৬০ জনের বিবৃতির প্রথম দিনেই অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে বলে দিয়েছি, উনারা (ইউনূসের পক্ষে) যে স্টেটমেন্ড দিয়েছেন তা সঠিক হয়নি। কারণ তারা জানতেন না- সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক তাদের (ড. ইউনূসের) আবেদন দুইবার প্রত্যাখ্যান হয়েছে। সর্বোচ্চ বিচারিক আদালত যখন বলে এটা হবে, তখন প্রশাসনিকভাবে কেউ প্রত্যাহার করতে পারে না। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি যারা ড. ইউনূসের পক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন তারা এটা জানেন না। সে কারণে আমি প্রথমদিনই বলে দিয়েছি।

‘এখন অ্যাটর্নি জেনারেল বলার পরে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলদের কি আর সাক্ষর করার প্রয়োজন আছে? আপনারা (সাংবাদিকরা) কী মনে করেন? আমি তো নিজেই এই অফিস থেকে বলে দিয়েছি। আমি বলা মানেই তো অ্যাটর্নি জেনারেলের বলা। তারপরও বলছি, সবাইকে সাক্ষর করতে হবে এই কথা আমি বলিনি। এটা বলার কোনো প্রশ্নই আসে না।’

‘দ্বিতীয় কথা হলো- তার যদি এটা মনে হয়, যে আমি সবাইকে স্বাক্ষর করতে বলেছি, তাহলে তিনি তো আমার কাছে জানতে চাইতে পারতেন, আমি এমন কোনও নির্দেশনা দিয়েছি কিনা। তিনি সেটি জানতে চাননি। তার মানে কী? তিনি আমার কাছে জিজ্ঞেস না করেই কীভাবে জানলেন আমি বলেছি স্বাক্ষর করতে?’

‘কাউকে খুশি করার জন্য ডিএজি এমনটি করেছেন’ উল্লেখ করে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘কাল তো উনার ছুটি ছিল, তার তো কোনও ডিউটি ছিল না। উনি স্যুট পরে চলে এসেছেন। তিনি টিভির সামনে গিয়ে কী কারণে ব্রিফিং করলেন, কেন করলেন, কোন উদ্দেশ্যে করলেন সেটা আপনারা খোঁজ নিয়ে দেখুন। কাকে খুশি করার জন্য তিনি এসব কথা বলেছেন?’

এ অবস্থায় তার বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেবেন কিনা জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমি তো তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কেউ না। আমি তো নিযুক্ত না। এটা সবাই ওয়াকিবহাল।’

ট্যাগ :