মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪ ২০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১৫ টন চাল আত্মসাতের অভিযোগে পেকুয়ায় চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলা


প্রকাশের সময় :২৯ এপ্রিল, ২০২০ ৫:৪৪ : পূর্বাহ্ণ

কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ

কক্সবাজারের পেকুয়ায় সরকারি বরাদ্দের ১৫ টন চাল আত্মসাতের অভিযোগে এক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মঙ্গলবার (২৮ এপ্রিল) রাতে মামলাটি করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল আজম।

উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘হতদরিদ্রদের মাঝে বিতরণের জন্য ১৫ টন চাল প্রকল্পের চেয়ারম্যান হিসাবে টইটং ইউপির চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম চৌধুরী খাদ্য গুদাম থেকে উত্তোলন করেছেন। গত ৬ এপ্রিল চালগুলো উত্তোলন করা হলেও তিনি মাস্টাররোলসহ অন্যান্য কাগজপত্র জমা দেননি। চালগুলো কোথায় আছে সে বিষয়েও কোনও সুরাহা দেননি। এ কারণে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।’ 

সূত্রে আরও জানা যায়, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ শাখা থেকে ২০১৯ সালের ২৯ জুলাই মানবিক সহায়তা হিসেবে ৪০ মেট্রিকটন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়। ইতোমধ্যে ২৫ টন চাল বিলি করা হয়েছে। সম্প্রতি করোনাভাইরাসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দিনমজুর, রিকশাচালক ও অসহায় দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণের জন্য গত ৩১ মার্চ টইটং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের নামে ১৫ টন চাল উপ-বরাদ্দ দেওয়া হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাঈকা শাহাদাত স্বাক্ষরিত ওই বরাদ্দকৃত চালের কোনও হদিস মেলেনি এখনও।

ত্রাণের চাল গায়েবের বিষয়টি তদন্ত করতে কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আশরাফুল আফসার পেকুয়ায় গিয়েছিলেন। তদন্তের বিষয়ে তিনি জানান, পেকুয়ায় তদন্তে এসে সরকারিভাবে বরাদ্দের কাগজ বা নথি পর্যালোচনা করেছেন। টইটং চেয়ারম্যান দুই দফায় চাল উত্তোলন করেছেন। কিন্তু তিনি বিতরণের কোনও তথ্য দেননি বা চালগুলো কী করেছেন সে বিষয়ে এখনও কিছু জানাননি।

তিনি আরও জানান, টইটং ইউপি চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম আত্মগোপনে থাকায় তার সঙ্গে কথা বলা যায়নি। চালের বিষয়ে এখন তিনি জানাবেন। বাকিরা যারা দায়িত্বে ছিলেন তাদের নথি পেয়েছি। এখন চেয়ারম্যানই বলতে পারবেন চাল কোথায় আছে।

ট্যাগ :