মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিএমপিতে ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত সার্জেন্টদের জন্য চালু হলো সাপ্তাহিক ছুটি


প্রকাশের সময় :৪ ডিসেম্বর, ২০১৯ ৫:২৮ : অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টার:

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত সার্জেন্ট ও টিএসআই পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের জন্য চালু হলো সাপ্তাহিক ছুটি। সপ্তাহের শুক্রবার ও শনিবার যেকোনও একদিন পালাক্রমে এ ছুটি ভোগ করতে পারবেন তারা।

গত দুই সপ্তাহ ধরে পরীক্ষামূলকভাবে দেখার পর সিএমপি কমিশনার মো. মাহাবুবর রহমানের নির্দেশে সম্প্রতি এ সাপ্তাহিক ছুটির প্রথা চালু করা হয়েছে। পুলিশে যা অতীতে কল্পনা করা যায়নি।

এ উদ্যোগে এখন থেকে সার্জেন্ট ও টিএসআই পদমর্যাদার কর্মকর্তারা পরিবারকে সময় দিতে পারবেন। পর্যায়ক্রমে কর্মরত এএসআই, এটিএসআই, কনস্টেবল পদমর্যাদার পু্লিশ সদস্যরাও এ সাপ্তাহিক ছুটির আওতায় আসবেন বলে সিএমপির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

জানা যায়, সিএমপির ট্রাফিক উত্তর জোনে ৯৪ সার্জেন্ট ও ৪ জন টিএসআই এবং বন্দর জোনে ৮৮ জন সার্জেন্ট ও ৪ জন টিএসআই কর্মরত রয়েছেন। এদের মধ্যে উত্তর জোনে কর্মরত ১৯ জন প্রবিশনাল সার্জেন্ট ও বন্দর জোনে ২০ জন প্রবিশনাল সার্জেন্ট এ সাপ্তাহিক ছুটির আওতায় থাকছেন না।

এ উদ্যোগে খুশি সিএমপির ট্রাফিক সার্জেন্টরা। সার্জেন্ট আনোয়ার হোসেন রাজু একাত্তর বাংলা নিউজকে বলেন, সাপ্তাহিক ছুটির বিষয়টি যুগান্তকারী উদ্যোগ। আগে আমরা কখনও কল্পনাও করতে পারিনি। সপ্তাহের সাতদিন একটানা কাজ করতে করতে আমাদের মাঝে একঘেয়েমি চলে আসে। পরিবারকে সময় দেওয়া যায় না। সাপ্তাহিক ছুটি পেলে এটি দূর হবে।

সিএমপির উপ-কমিশনার (ট্রাফিক-উত্তর) আমির জাফর বলেন, কমিশনার স্যারের নির্দেশে ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত সার্জেন্ট ও টিএসআই পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের জন্য সাপ্তাহিক ছুটি চালু করা হয়েছে। সপ্তাহের শুক্রবার ও শনিবার যেকোনও একদিন পালাক্রমে এ ছুটি ভোগ করতে পারবেন তারা। পর্যায়ক্রমে কর্মরত এএসআই, এটিএসআই, কনস্টেবল পদমর্যাদার পু্লিশ সদস্যরাও এ সাপ্তাহিক ছুটির আওতায় আসবেন।

আমির জাফর আরও বলেন, সাপ্তাহিক ছুটির কারণে এখন থেকে পরিবারকে সময় দিতে পারবেন সার্জেন্টরা। এতে করে তাদের মাঝে কাজের উৎসাহ বৃদ্ধি পাবে।

ট্যাগ :