মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪ ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিনি সেক্রেটারিয়েট ফর চট্টগ্রামের নকশা চূড়ান্ত


প্রকাশের সময় :২৪ জুলাই, ২০২২ ৭:২৪ : অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টারঃ

মালয়েশিয়ার প্রশাসনিক রাজধানী পুত্রজায়ার আদলে নির্মাণ করা হবে ‘মিনি সেক্রেটারিয়েট ফর চট্টগ্রাম’। প্রায় ৪৪টি সরকারি অফিসের কার্যক্রম পরিচালিত হবে সেখান থেকে।

৭৫ একর জায়গা নিয়ে নির্মাণ হবে এসব অবকাঠামো। ইতিমধ্যে মিনি সেক্রেটারিয়েট ফর চট্টগ্রামের নকশা চূড়ান্ত হয়েছে।

‘পরীর পাহাড়’ খ্যাত ঐতিহ্যবাহী কোর্ট হিল রক্ষায় বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়, জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সরিয়ে নেওয়া হবে সেখানে। মূলত নগরে চাপ কমাতে ও সাধারণ মানুষকে এক জায়গায় সব ধরনের সেবা দিতে এ প্রকল্প গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয় জেলা প্রশাসন।

জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম শহরের জিরো পয়েন্ট থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে গড়ে উঠবে বন্দর মৌজার হামিদ চরের ৭৫ একর জায়গায় ‘মিনি সেক্রেটারিয়েট ফর চট্টগ্রাম’ নামের এ প্রকল্প। এখানে ৪৪টি সরকারি দফতর ছাড়াও সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, সার্কিট হাউস, সরকারি ট্রেনিং সেন্টার, ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টার, শপিংমল, বহুতল কার পার্কিং, সরকারি স্কুল-কলেজ, নার্সিং ইনস্টিটিউট, পরিবহন পুল, পেট্রল পাম্প, স্মৃতিসৌধ, নভোথিয়েটার ও মসজিদসহ বিভিন্ন স্থাপনা থাকবে।

এতে ১৫০ বছরের প্রাচীন কোর্ট হিলের প্রত্নতাত্ত্বিক গুরুত্ব রক্ষা সম্ভব হবে। পাহাড়টি ঝুঁকিমুক্ত করে জনগণের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মতামতের ভিত্তিতে নকশায় এসব সংযোজন করা হয়।
চান্দগাঁও থানাধীন হামিদ চর প্রকল্প বা মিনি সেক্রেটারিয়েট ফর চট্টগ্রাম প্রকল্পের চূড়ান্ত করা নকশায় ক্যাবল কার, ওয়াটার বাস, প্রকল্প এলাকার জন্য একটি কমন জেটিও যুক্ত করা হয়েছে। আগামী ১ মাসের মধ্যে পরিবর্ধন ও সংযোজনকৃত এ নকশা প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হবে। সেখান থেকে অনুমোদন মিললে এবং প্রয়োজনীয় কিছু কার্যক্রম শেষে শুরু হবে নির্মাণ কার্যক্রম।

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মো. মমিনুর রহমান বলেন, আনোয়ারার যে এলাকায় কর্ণফুলী টানেল গিয়ে শেষ হয়েছে সেখান থেকে চান্দগাঁওয়ের হামিদ চর প্রকল্পে বা সমন্বিত প্রকল্পে যাবে ক্যাবল কার ও ওয়াটার বাস। আকাশ পথে ও নৌ-পথে প্রকল্প এলাকায় যাতায়াত করবে এ যানবাহনগুলো। এজন্য সেখানে নির্মাণ করা হবে একটি কমন জেটি। নকশায় করপোরেট অফিসের জন্য দুটি বা তিনটি ভবনও রাখা হয়েছে।

জেলা প্রশাসক বলেন, এ প্রকল্পের কাজ শেষ হলে পাল্টে যাবে চট্টগ্রামের প্রশাসনিক কার্যক্রমের চিত্র। সেবাপ্রার্থীরা খুব সহজে এক জায়গা থেকে নানান সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।

ট্যাগ :