মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিপ্লব উদ্যানের চুক্তি বহির্ভূত বসার স্থান ভেঙে দিয়েছে চসিক দোকান ভাঙতে ৭ দিন সময়


প্রকাশের সময় :২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০ ১১:২৫ : পূর্বাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টার:

নগরের বিপ্লব উদ্যানে চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নির্মাণ করা বসার স্থান ভেঙে দিয়েছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালত। একই সঙ্গে চুক্তি বহির্ভূত যেসব দোকান নির্মাণ করা হয়েছে তা নিজ উদ্যোগে ভেঙে ফেলার জন্য সাতদিনের সময় দেয়া হয়। গতকাল সোমবার সকালে নগরীর ২নং গেট সংলগ্ন বিপ্লব উদ্যানে পরিচালিত অভিযানে নেতৃত্ব দেন চসিকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মারুফা বেগম নেলী ও স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট (যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ) জাহানারা ফেরদৌস। অভিযানে উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মুফিদুল আলম। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, চুক্তিতে একসারি বসার আসন নির্মাণের কথা ছিল। সেটা না করে দুইসারি আসন নির্মাণ করা হয়। এতে চলাচলের পথ সংকুচিত হয়ে পড়ে। এর মধ্যে একসারি স্থায়ী আসন আজ ভেঙে দেয়া হয়েছে। দ্বিতীয় তলার দোকানগুলো ভাঙতে সাতদিনের সময় দেয়া হয়েছে।

সিটি কর্পোরেশন সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর চসিকের সাথে স্টাইল লিভিং আর্কিটেক্টস লিমিটেড ও রিফর্ম এর সাথে বিপ্লব উদ্যানের সৌন্দর্যবর্ধনে ২০ বছরের জন্য চুক্তি হয়। গত ২৫ আগস্ট পরিদর্শনে যান চসিক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন। তখন তিনি সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পে চুক্তির শর্ত লঙ্ঘনের প্রমাণ পাওয়ায় চুক্তিবহির্ভূত স্থাপনা অপসারণ না করা পর্যন্ত ইজারাদার প্রতিষ্ঠানকে সেখানে নির্মিত দোকানপাট বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন। অন্যথায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সিলগালা করার হুঁশিয়ারি দেন।

খোরশেদ আলম সুজন বলেন, ইজারাদার প্রতিষ্ঠান সিটি কর্পোরেশনের সাথে যে চুক্তি করেছিল তা লঙ্ঘন করেছে। কথা ছিল, তারা একপাশে ১৫০ বর্গফুট করে ২৫টি দোকান করবে। কিন্ত তারা প্রতিটি দোকান ২০০ বর্গফুট করেছে। তারা দুইতলা–তিনতলা স্ট্রাকচার করে ফেলেছে। ওয়াকওয়েতে বেঞ্চ দিয়ে চায়ের দোকানের আড্ডাখানা বানিয়েছে। হাঁটার পথ বন্ধ করে দিয়েছে। এছাড়া অন্যান্য উন্নয়ন কাজ ছয়মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করবে বললেও এক বছর নয় মাসেও শেষ করেনি। এই দীর্ঘসময়ে দোকান ছাড়া আর কিছুই তারা করেনি।

তিনি বলেন, যেহেতু সাবেক মেয়রের সময় চুক্তি হয়েছে তাই আমরা চুক্তি বাদ দিব না। তবে চুক্তিতে যেভাবে ছিল সেভাবেই করতে হবে। দোতলায় যেসব দোকান করেছে তা আজ ভেঙ্গে ফেলতাম। কিন্তু তারা সময় চাওয়ায় সাতদিন সময় দেয়া হয়েছে।

ট্যাগ :