মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, সোমবার, ৬ মে ২০২৪ ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রাম শহরকে মডেল নগরীতে পরিণত করতে চাই : মেয়র রেজাউল


প্রকাশের সময় :৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ৭:৩৫ : পূর্বাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টারঃ

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, চসিক একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান, রাস্তা সংস্কার, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ও আলোকায়ন চসিকের মূলকাজ। নগরবাসীর করের টাকায় এই প্রতিষ্ঠানটি পরিচালিত হয়। নগরবাসীর কাক্সিক্ষত সেবা নিশ্চিত করতে না পারলে সবকিছু ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে। আমি আগামীতে চট্টগ্রাম নগরীকে বাংলাদেশের একটি মডেল নগরী হিসেবে পরিণত করতে চাই।

বৃহস্পতিবার সকালে আন্দরকিল্লাস্থ পুরাতন নগর ভবনে কে.বি আবদুচ সাত্তার মিলনায়তনে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও মশক নিধন কার্যক্রম ত্বরান্বিতকরণে নবগঠিত জোন ভিত্তিক জোন কর্মকর্তা, তদারকি কর্মকর্তা ও স্থায়ী কমিটির সদস্যগণের সমন্বয়ে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা- ২০২১ সংক্রান্তে পরিকল্পনা ও পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম’র সঞ্চালনায় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলম, বর্জ্য স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি মো. মোবারক আলী, কাউন্সিলর কাজী নুরুল আমিন, সচিব খালেদ মাহমুদ, তত্ত্ববধায়ক প্রকৌশলী সুদীপ বসাক, নির্বাহী প্রকৌশলী রেজাউল বারী, আশিকুল ইসলাম, বিপ্লব কুমার দাশ, মীর্জা ফজলুল কাদের, উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোরশেদুল আলম চৌধুরী, পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা প্রণব শর্মা, আবু তাহের সিদ্দিকী, আলী আকবর, শেখ হাসান রেজা প্রমুখ।

মেয়র আরো বলেন, চসিকের সুনাম ও খ্যাতি পরিচ্ছন্ন বিভাগের কর্মকান্ডের উপর নির্ভর করে। নালা-নর্দমার পানি চলাচল সচল রাখা, নিয়মিত আবর্জনা অপসারণ, সড়কসমূহ পরিচ্ছন্ন রাখা সর্বোপরি পরিবেশবান্ধব স্বাস্থ্যসম্মত নগরী পরিচ্ছন্ন বিভাগের কার্যক্রমের উপর নির্ভরশীল। কাজের সুবিধার্থে জনবল, যন্ত্রপাতি যাবতীয় সহায়ক উপকরণ নিশ্চিত করার পরও কাক্সিক্ষত সুফল নগরবাসী উপভোগ করতে না পারা খুবই দুঃখজনক। তাই পরিচ্ছন্ন বিভাগের কর্মকান্ড গতিশীল করার জন্য ৪১টি ওয়ার্ডকে ৬টি জোনে বিভক্ত করা হয়েছে। প্রতিটি জোনে একজন পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তার সার্বিক তত্ত্ববধানে থাকবেন। তার অধীনে তত্ত¡বধায়ক, পরিদর্শক, সুপারভাইজার কাজ করবেন। জোনওয়ারী সার্বিক তদারকী জন্য ৬জন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম জোনওয়ারী প্রতি পাক্ষিকে মূল্যায়নপূর্বক প্রতিবেদন দাখিল করবেন। আশাকরি এ পরিকল্পনা অনুযায়ী বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পরিচালিত হলে আগামী দু’মাসের মধ্যে নগরীর পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।

মেয়র হুশিয়ারী উচ্চারণ করে বলেন, পরিচ্ছন্ন বিভাগের যাবতীয় কর্মকান্ডের দায়িত্ব যাদেরকে দেয়া হয়েছে তাদের কর্মকান্ডে কোন রকমের অবহেলা, গাফিলতি ও অনিয়ম পরিলক্ষিত হলে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে শাস্তির আওতায় এনে চাকুরীচ্যুতসহ কঠোর ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে। তিনি নগরবাসীর পাশাপাশি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান, দোকানমালিকদের দিনের বেলায় রাস্তায় বা উন্মুক্ত স্থানে কোনধরণের ময়লা আবর্জনা না ফেলে আমাদের বর্জ্য সংগ্রহকারীদের কাছে এনে দেয়ার জন্য আহবান জানান।

ট্যাগ :