মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রামের কালুরঘাটে সড়ক বাদ দিয়ে রেলসতু করার পরিকল্পনা! পরিদর্শনে আসছেন রেলমন্ত্রী


প্রকাশের সময় :৬ অক্টোবর, ২০২০ ৮:০৬ : পূর্বাহ্ণ

বোয়ালখালী প্রতিনিধি :

চট্টগ্রামের কালুরঘাটে প্রস্তাবিত নতুন সড়ক কাম রেলসেতুর নকশা জটিলতার পর রেল কর্তৃপক্ষ এখন শুধুমাত্র রেলসেতু করার উপর জোর দিচ্ছে। যানবাহন চলাচলের জন্য সড়ক বিভাগকে আলাদাভাবে সড়ক সেতু নির্মাণ করার জন্য প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। এর আগে প্রস্তাবিত সেতুর নকশায় নদীর পৃষ্ট থেকে উচ্চতা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিল বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।

এদিকে কর্ণফুলী নদীর উপর প্রস্তাবিত (কালুরঘাট সেতু) রেলসেতু নির্মাণস্থান পরির্দশনে আগামীকাল বুধবার (৭ অক্টোবর) চট্টগ্রাম আসছেন রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন।

রেলমন্ত্রী ওইদিন সকাল পৌনে ১০টায় সরাসরি চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে কালুরঘাট সেতু এলাকায় পৌঁছানো কথা রয়েছে। সেখানে তিনি বর্তমানে রেলওয়ের বিদ্যমান সেতু এবং প্রস্তুাবিত নতুন রেলওয়ে সেতুর স্থান পরিদর্শন করবেন। রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) সরদার সাহাদাত আলীর দপ্তর থেকে মন্ত্রীর চট্টগ্রাম সফর সূচীর বিস্তারিত জানানো হয়েছে।

উল্লেখ্য, রেলওয়ের প্রস্তাবিত নকশায় নদীপৃষ্ঠ থেকে সেতুর উচ্চতা ধরা হয়েছে সাড়ে ৭ মিটার। তবে নদীপৃষ্ঠ থেকে সেতুর উচ্চতা ১২ মিটার করার শর্ত দিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। বিআইডব্লিউটিএর আপত্তির পর ইতোমধ্যে উচ্চতা বৃদ্ধির বিষয়ে ছয় সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে রেলওয়ে।

ছয় সদস্যের ওই কমিটি সরেজমিন পরিদর্শন শেষে প্রতিবেদন জমা দিলে বিআইডব্লিউটিএ’র সঙ্গে বসে বিষয়টি মীমাংসা করা হবে। তাদের শর্ত পূরণ করে নকশা তৈরির কাজও করছে রেলওয়ে।

মূলত রেল কর্তৃপক্ষ ডাবল রেললাইন এবং দুই লাইনের রোড করার জন্য নকশা তৈরি করে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত দ্য ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন ফান্ডের (ইডিসিএফ) কাছে পাঠিয়েছিল। দক্ষিণ কোরিয়া এই নকশা পাওয়ার পর রেল কর্তৃপক্ষের কাছে বেশ কিছু টেকনিক্যাল বিষয়ের ওপর মতামত জানতে চেয়েছে। রেল কর্তৃপক্ষ যে নকশা করেছে তাতে সেতুটি অনেক বড় হয়ে যাচ্ছে। যার ফলে সেতুর স্থায়িত্ব কমে যাবে বলে মনে করছে ইডিসিএফ কর্তৃপক্ষ। এই কারণে সেতু নির্মাণ এখন দীর্ঘসূত্রতায় পড়েছে।

বুধবার রেলমন্ত্রী কালুরঘাট সেতু এলাকা পরিদর্শন শেষে সার্কিট হাউজে যাত্রা বিরতি করবেন। বিকাল সাড়ে ৩টায় বাংলাদেশ রেলওয়ের পাহাড়লীস্থ প্রধান সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় পরির্দশনে যাবেন। সেখান থেকে সাড়ে ৪টায় মন্ত্রী পাহাড়তলীস্থ ডিজেল ওয়ার্কসপে যাবেন। সেখানে নতুন আমদানিকৃত ১০টি এমজি ডিজেল লোকোমোটিভ সরেজমিনে পরির্দশন করবেন।

ট্যাগ :