মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাজারে পেঁয়াজের দাম নেমেছে অর্ধেকে


প্রকাশের সময় :১৩ ডিসেম্বর, ২০১৯ ৯:০১ : পূর্বাহ্ণ

নিউজ-ডেস্ক:

বাজারে সরবরাহ কিছুটা বাড়ায় কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজের দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কমে অর্ধেকে নেমে এসেছে। পেঁয়াজের পাশাপাশি স্বস্তি আসতে শুরু করেছে সবজিতেও। বাজারে এখন এক কেজি ভালো মানের দেশি ও ভারতীয় পেঁয়াজ ২৫ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। এক মাস আগের তুলনায় পেঁয়াজের দাম কমে অর্ধেকে নেমেছে। এদিকে পেঁয়াজের দাম কমে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন কৃষকরা। মাঠে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪ টাকায়।

বাজারে পেঁয়াজের দাম কমায় দীর্ঘদিন পর স্বস্তি এসেছে। এবার প্রায় বছরজুড়েই পেঁয়াজের দামের ঝাঁজ ছিল। এতে ক্রেতাদের বাড়তি ব্যয় করতে হয়েছে রান্নার অন্যতম অনুসঙ্গ এই পণ্যটি কিনতে। নতুন মৌসুমের পেঁয়াজ ডিসেম্বর থেকে আসা শুরু হলেও তখন বেশি দামেই বিক্রি হয়। এখন নতুন পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়তে থাকায় দাম কমছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, চাহিদার চেয়ে এখন সরবরাহ বেশি। আমদানি করা পেঁয়াজও বাজারে পর্যাপ্ত রয়েছে। এতে দাম কমেছে। আমদানি করা পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়তে থাকলে দাম আরও কমবে বলে জানান তারা। রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে দেশি মুড়িকাটা নতুন পেঁয়াজ ২২ থেকে ২৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হলেও পুরাতন হালিকাটা (বীজের পেঁয়াজ) পেঁয়াজ এখনও ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজারে এর সরবরাহ খুবই কম। এ ছাড়া ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজও ২০ থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত ডিসেম্বরেও প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৪৫ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হয়। আর আমদানি করা পেঁয়াজ ৩০ থেকে ৩৫ টাকা ছিল।

টিসিবির তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কেজিতে প্রায় ৫ টাকা কমেছে। গত বছরের এ সময়ের তুলনায় এখন প্রায় তিনগুণ কম দামে বিক্রি হচ্ছে পণ্যটি। গত বছর এই সময়ে প্রতি কেজি দেশি ও আমদানি করা পেঁয়াজ ৬৫ থেকে ৭৫ টাকায় বিক্রি হয়। কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী মো. ইউসুফ সমকালকে বলেন, এবার দেশে পেঁয়াজের উৎপাদন ভালো হওয়ায় বাজারে সরবরাহ বেড়েছে। এ কারণে দাম কমেছে। পাবনা ও ফরিদপুর অঞ্চলে বেশি পেঁয়াজের চাষ হয়। গত বছর মৌসুমে পেঁয়াজের দাম বেশি থাকায় লাভবান হয়েছেন কৃষকরা। এবার সারাদেশের বিভিন্ন এলাকায় পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়িয়েছেন তারা। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বর্তমানে দিনাজপুরের কৃষকরা মাঠ থেকে ৪ থেকে ৫ টাকা কেজিতে মুড়িকাটা পেঁয়াজ বিক্রি করছেন। এই পেঁয়াজ রাজধানীর বাজারে বিক্রি হচ্ছে পাঁচগুণ বেশি দামে, ২৫ টাকায় ।

ট্যাগ :