মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশের বিচারিক প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপের চেষ্টায় সরকারের উদ্বেগ


প্রকাশের সময় :৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ৬:৫৬ : অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টার:

জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) বাংলাদেশে চলমান বিচারিক প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করার চেষ্টায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সরকার। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার বিবৃতিতে বলেছে, ‘বাংলাদেশের স্বাধীন বিচার বিভাগ বিচারবিভাগীয় কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করে এবং সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর অধিকারকে সম্পূর্ণভাবে সম্মান দিয়ে থাকে।’

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, স্বাধীনতার মূলনীতির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ কোনও মহলের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ বাধা-নিষেধ, অনুচিত প্রভাব, প্রলোভন, চাপ, হুমকি বা হস্তক্ষেপ ছাড়াই নিরপেক্ষভাবে, তথ্যের ভিত্তিতে এবং আইন অনুসারে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে।’

গত ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩-এ হাইকমিশনার ফর হিউম্যান রাইটস অফিস কর্তৃক জারি প্রেস ব্রিফিং নোট বাংলাদেশ সরকারের দৃষ্টিতে এসেছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

নোটের মাধ্যমে মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ও তার কার্যালয় বাংলাদেশে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মানবাধিকার আইনজীবী এবং সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দকে ক্রমাগত ভীতি প্রদর্শন ও হয়রানির কারণে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। নোটের বিষয়বস্তু মানবাধিকারের জন্য হাইকমিশনারের কার্যালয় যেভাবে মানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষার কাজে সর্বজনীনতা, বস্তুনিষ্ঠতা, নিরপেক্ষতার নীতিগুলোকে সমুন্নত রাখে তা প্রশ্নবিদ্ধ করে।

বিচারাধীন বিষয়ে মন্তব্যের মাধ্যমে ওএইচসিএইচআর যেভাবে একটি রাষ্ট্রের বিচার বিভাগের স্বাধীন কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করতে চায়, এ নিয়ে আতঙ্কিত বাংলাদেশ সরকার।

ড. ইউনূস ও অধিকারের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থায়, সরকার ওএইচসিএইচআরকে সেই মৌলিক নীতিগুলো স্মরণ করিয়ে দিতে চায় যেগুলো ‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে সম্মান করা এবং পর্যবেক্ষণ করা সমস্ত সরকারি, অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের কর্তব্য’ এবং ‘সেখানে বিচারিক প্রক্রিয়ায় কোনও অনুপযুক্ত বা অযৌক্তিক হস্তক্ষেপ করা যাবে না’ এই বক্তব্যকে সমুন্নত রাখে।

সরকার পুনর্ব্যক্ত করে যে ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে সংবিধান ও আইন সমানভাবে প্রযোজ্য। আইন অনুযায়ী সমানভাবে আচরণ করা হচ্ছে এবং তিনি আইনের সমান সুরক্ষা পাওয়ার অধিকারী। প্রকৃতপক্ষে, তিনি কোনও বাধা ছাড়াই সমস্ত সম্ভাব্য আইনি উপায় ব্যবহার করছেন।

‘আইনি হয়রানির অভিযোগ বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ছাড়া আর কিছুই নয়’ বলে বিবৃতিতে দাবি করা হয়। সূত্র: বাসস

ট্যাগ :