মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, সোমবার, ৬ মে ২০২৪ ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ছিনতাই হওয়া বাংলাদেশি জাহাজের কাছে ইইউর যুদ্ধজাহাজ, ঘুরপাক খাচ্ছে হেলিকপ্টার


প্রকাশের সময় :২২ মার্চ, ২০২৪ ২:৪০ : অপরাহ্ণ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

ছিনতাই হওয়া বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহর কাছে অবস্থান নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নৌবাহিনীর একটি যুদ্ধজাহাজ। দস্যুতাবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবেই যুদ্ধজাহাজটি বাংলাদেশি জাহাজের কাছে মোতায়েন করা হয়েছে।

শুক্রবার (২২ মার্চ) রাত ১২টা ৩০ মিনিটের দিকে মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে একটি পোস্টে এ তথ্য জানায় ইইউর নৌবাহিনী ইউনেভফোর।

শুক্রবার রাতে একটি ভিডিও’ প্রকাশ করে ইউনেভফোর। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, এমভি আব্দুল্লাহর কাছে অবস্থান নিয়েছে তাদের যুদ্ধজাহাজ। ওই সময় একটি হেলিকপ্টারকেও বাংলাদেশি জাহাজটির ওপরে ঘুরপাক খেতে দেখা যায়।

আফ্রিকা উপকূল দিয়ে চলাচলকারী অপেক্ষাকৃত দুর্বল জাহাজগুলোকে রক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে ইউনেভফোর। তারা জানিয়েছে, গত ১২ মার্চ বাংলাদেশি জাহাজটি ছিনতাই হওয়ার পর থেকেই এটিকে অনুসরণ করছে তাদের যুদ্ধজাহাজ।

মোজাম্বিক থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার পথে ভারত মহাসাগর থেকে এমভি আব্দুল্লাহ নামের জাহাজটিকে ছিনতাই করে সোমালিয়ার জলদস্যুরা। বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান কবির রি-রোলিং মিলসের মালিকানাধীন জাহাজটিতে ওই সময় ২৩জন ক্রু ছিলেন। যাদের সবাই বাংলাদেশি। জাহাজটি ছিনতাইয়ের পর ২৩ ক্রুয়ের সবাইকে জিম্মি করে জলদস্যুরা।

ছিনতাই হওয়ার পর থেকেই সোমালি জলদস্যুদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছিল প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু প্রথমদিকে যোগাযোগ স্থাপন করা সম্ভব হয়নি। অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে গত ২০ মার্চ দস্যুরা যোগাযোগ করে। কবির রি-রোলিং মিলের মালিকপক্ষ কোন প্রকার সংঘাতে না গিয়ে এবং জিম্মি নাবিকদের নিরাপত্তা ও জানমালের বিষয় চিন্তা করে সমঝোতার মাধ্যমে বিষয়টি সমাধান করতে আগ্রহ প্রকাশ করছে প্রথম থেকেই।

এরআগে গত ১৮ মার্চ সোমালিয়ার আধা স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল পুন্টল্যান্ডের পুলিশ জানায়, বাংলাদেশি জাহাজটি মুক্ত করতে সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে আন্তর্জাতিক নৌবাহিনী। তবে জাহাজটির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান জানায়, তারা জাহাজ উদ্ধারে কোনো সামরিক অভিযান চায় না। এরবদলে আলোচনার মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান করার ব্যাপারে আগ্রহী তারা।

ট্যাগ :