মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গ্রিন ফ্যাক্টরির তালিকায় শীর্ষে বাংলাদেশ, প্রক্রিয়াধীন আরো ৫৫০ কারখানা


প্রকাশের সময় :১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ২:২৭ : অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টারঃ

বিশ্বে গ্রিন ফ্যাক্টরি বা পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানার তালিকায় আগে থেকেই শীর্ষে ছিল বাংলাদেশ। এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে আরো তিনটি কারখানা। এ নিয়ে দেশে সবুজ কারখানার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭১টিতে। এ তালিকায় নাম লেখার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে আরো ৫৫০টি কারখানা।

তৈরি পোশাক মালিক ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠন ‘ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিলের (ইউএসজিবিসি) এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ডিজাইন (এলইইডি)’ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কারখানাগুলোকে গ্রিন ফ্যাক্টরির সার্টিফিকেট দিয়ে থাকে। নতুন তিনটি গ্রিন ফ্যাক্টরি হলো- নরসিংদীর শারাফ অ্যাপারেলস ওয়াশিং অ্যান্ড ডায়িং, আশুলিয়ার দেবনাইর লিমিটেড অ্যান্ড অরবিটেক্স নিটওয়্যার লিমিটেড ও নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা অ্যাপারেলস।

এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ডিজাইনের তথ্য বলছে, বাংলাদেশে সুবজ কারখানা বা গ্রিন ফ্যাক্টরির সংখ্যা এখন ১৭১টি। এর মধ্যে প্ল্যাটিনাম ক্যাটাগরিতে রয়েছে ৫৩টি। গোল্ড ক্যাটাগরিতে ১০৪টি ও সিলভার ক্যাটাগরিতে ১০টি ফ্যাক্টরি। আর সার্টিফাইড চারটি। এছাড়া গ্রিন ফ্যাক্টরি হতে রেজিস্ট্রেশন বা পাইপলাইনে রয়েছে আরো ৫৫০টি কারখানা।

দেশের রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮৪ শতাংশই আসে তৈরি পোশাকশিল্প খাত থেকে। মহামারি করোনাভাইরাসের প্রকোপের মধ্যে এ খাতে চরম শঙ্কা তৈরি হয়। বাতিল হতে থাকে অনেক অর্ডার। তবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে স্বরূপে ফিরতে শুরু করেছে খাতটি। অল্প সময়ের ব্যবধানে বাতিল হওয়া অর্ডারগুলো পুনরায় আসতে থাকে। ফলে করোনার মাঝেও চমক দেখিয়েছে বাংলাদেশের পোশাক খাত।

ট্যাগ :