মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, বুধবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৭৫’ পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের উন্নয়নে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার অবদান: নিজাম চৌধুরী


প্রকাশের সময় :১৭ জুন, ২০২০ ৪:৩২ : অপরাহ্ণ

এটা একটি বিশাল কালজয়ী ইতিহাস রচনার মত কাজ।ছোট খাটো কোন লেখনীর মাধ্যমে এর বর্ননা সম্ভব নয়।বাঙ্গালী জাতির মহানায়ক জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় স্বাধীনতার শত্রুরা স্বপরিবারে হত্যা করেই শুধু ক্ষান্ত হয়নি, এ জঘন্য হত্যাকান্ডের বিচার যেন কোন দিন হতে না পারে সে জন্য তারা জাতীয় সংসদে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশের নামে কালো আইন পাশ করেছিল । সেনা চাউনি থেকে বেরিয়ে এসে রাতা রাতি রাজনৈতিক নেতা বনে গিয়ে দীর্ঘ একুশ বছর যাবত বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা কে পর্যায়ক্রমে দখল করে রাখার উন্মত্ব খেলায় মেতে উঠা জিয়া – খালেদা-এরশাদ গংরা এদেশের রাজনিতিকে শুধু ধ্বংশই করে নাই বরং পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশের সুনাম, অবকাঠামো ও অর্থনিতিকে এতই দুর্বল করে দিয়েছিলো যে, সেটা যে আজকের এ পর্যায়ে আবার ও মাথা উচু করে দাড়াতে পারবে সে সময় কেউ কখনো কল্পনা ও করতে পারে নাই।আর এ উন্নয়নের মুল রুপকার , স্বপ্ন দ্রষ্টা ও বাস্তবায়ন কারী হচ্ছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা জন নেত্রী শেখ হাসিনা।

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট বাঙ্গাঁলী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান

স্বাধীনতা বিরোধীরা আমাদের জাতীয় চার নেতা কে জেল খানার অভ্যন্তরে অত্যন্ত পরিকল্পিত ভাবে খুন করেছে।জাতীয় চার নেতা বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে মুক্তিযুদ্বের স্বপক্ষে বাংলাদেশ কে পরিচালিত করতে পারতেন, তাই তারা ওনাদের কে জেল খানার অভ্যন্তরে অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় খুন করে।

২০০১ – ২০০৬ সাল পর্যন্ত তারা আওয়ামীলীগের একুশ হাজার নেতা কর্মীকে হত্যা করেছে,পঙ্গু করে দিয়েছে সারা দেশের লক্ষাধিক নেতা কর্মীকে। সামরিক ছাউনি থেকে জ্ন্ম নেয়া এসকল রাজনৈতিক অপশক্তি গুলো নিজেদের শক্তি বৃর্দ্বির জন্য এদেশের স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিকে, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের কে, রাজাকার , আলবদর দের কে শুধু মাত্র রাজনিতিতে প্রতিষ্ঠিত করে নাই ,তারা নিজেদের আখের গোছানোর সাথে সাথে ওদেরকে ও অর্থনৈতিক ভাবে মজবুত ভিত্তির উপরে দাড় করিয়ে দিয়েছে। রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুট তরাজ করে সৃষ্টি করছে একটি নব্য ধনিক শ্রেনী যাদের অধিকাংশই ছিল এদেশের স্বাধীনতার বিরোধী শক্তি ও যুদ্বাপরাধিদের পরিবার। সেনা বাহিনীর মুক্তিযোদ্বা অফিসার ও জোয়ান দের কে জিয়ার আমলে ঘটে যাওয়া ১৯ বারের ব্যার্থ অভ্যুর্থানের সময় কালে তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগে এনে নির্বিচারে ফাসী কাষ্টে জুলিয়ে হত্যা করেছে ।পাকিস্তানীদের শহীদ বুদ্বিজীবি হত্যা কান্ডের আদলে , জিয়া একজন সেক্টর কমান্ডার হয়ে ও মুক্তিযোদ্বা অফিসারদেরকে, মুক্তিযুদ্বের স্বপক্ষের প্রতিটি মানুষ কে বেছে বেছে হত্যা করেছে,আর বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদেরকে করেছে পুরস্কৃত।

হত্যাকারীদেরকে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আমাদের দুতাবাস গুলোতে চাকুরী দিয়ে পুরস্কৃত ও প্রতিষ্ঠিত করার জিয়ার এ জগন্য কাজটি এদেশের সকল সচেতন নাগরিকদের কে সে সময় বিস্মিত ও হতবাক করেছিল। কিন্ত প্রতিবাদ করার কোন সুযোগ ছিলনা।

পাকিস্তানীরা যে ভাবে ২৪ টি বছর এ দেশের জনগনকে শোষন নির্যাতন করেছিল, অনুরুপ ভাবে জিয়া – ও তার দোসরেরা মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করে দিয়েই ক্ষান্ত হয়নি , বাংলাদেশের সর্বপ্রাচীন ও এশিয়ার সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল , যে দলটির নেতৃত্বে মহান মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিল, ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশ আজ পৃথিবীর মানচিত্রে মাথা উচু করে একটি স্বাধীন, সার্বভৌম ও অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ব শালী জাতি হিসাবে দাড়িয়ে আছে সে দলটি কে ও চিরতরে বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে শেষ করে দেবার নোংরা খেলায় মেতে ছিল।

৭৫ পরবর্তী সময়ে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকা কালীন সময়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একজন কর্মী হিসেবে জিয়ার এ সকল কুকর্মের চাক্ষুষ সাক্ষী হিসাবে আমি ও আমার মত হাজার হাজার আওয়ামী লীগের নেতা – কর্মী এখন ও জীবিত আছে । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল গুলোতে ছাত্র লীগের নেতা – কর্মীদের উপর মধ্যযুগীয় বর্বতার আদলে নির্যাতন চালানো হতো।

১৯৮১ সালের ১৭ ই মে ছিল বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ালীগের জন্য একটা ঐতিহাসিক দিন ও টার্নিং পয়েন্ট। বঙ্গবন্ধুর কন্যা , আজকের পৃথিবীর অন্যতম একজন সফল রাষ্ট্র নায়ক মাদার অব হিউম্যানিটি জন নেত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন স্বাধীন বাংলাদেশের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য কত যে জরুরী ছিল সেটা বিগত বছর গুলোর বাংলাদেশের রাজনিতির গতি প্রকৃতি বিস্লেষনের মাধ্যমে আজ সহযেই অনুমেয়। ৩৯ বছর পুর্বের সেদিনের জন নেত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নেতৃত্ব গ্রহন বাংলাদেশের অস্তিত্ব রক্ষার এক ঐতিহাসিক পটভুমি তৈরী করেছিল।স্বাধীতা বিরোধী ও তাদের দোসরেরা বিগত ৩৯ বছর যাবত জন নেত্রী শেখ হাসিনা কে ২১ বার হত্যা করার অপচেষ্টা করছিল।আর এখন ও সুযোগ পেলেই তারা আবার ও তাদের সেই পুরোনো খেলায় যে মেতে উঠবে এ ব্যাপারে আমার এক বিন্দু ও সন্দেহ নাই।

আমরা বাঙ্গালিরা এপ্রিসিয়েট করতে জানিনা।বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা অর্জিত হওয়া, অত্যন্ত নিষ্ঠুর ভাবে স্বপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর ও জন নেত্রী শেখ হাসিনা বিগত ৩৯ বছর যাবত অমানবিক প্ররিশ্রম করে, প্রতিমুহুর্তে মৃ্ত্যু অবজ্ঞা করে বাংলাদেশকে আজ পৃথিবীর বুকে একটি ইমার্জিং টাইগারের অর্থনিতির দেশ, আধুনিক ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে দিচ্ছেন সেটা কি এ দেশের জনগন মুল্যায়ন করার ক্ষমতা রাখে ? এ প্রশ্নের উত্তরের জন্য আমাদের কে আর ও অনেক দিন বেচে থাকতে হবে।

কভিড-১৯ সারা পৃথিবীর জন্যই এক বৈশ্বিক সমস্যা। মহামারীর ভয়াবহ এই পরিস্হিতিতে যখন আমেরিকা সহ উন্নত বিশ্বের সকল দেশ গুলো দিশেহারা, উন্নত দেশ গুলিতে ভয়ানক মৃর্তুর মিছিল যেখানে থামছেইনা , বাংলাদেশ ও তার বাইরে নয়। কিন্তু শেখ হাসিনা সীমিত সুযোগ ও সামর্থের মধ্যে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে পেনডামিক টি মোকাবেলা করে যাচ্ছেন।

৬ কোটি নাগরিকে কে নগদ অর্থ সহায়তা ও খাদ্য সামগ্রী বিতরনের আওতায় নিয়ে এসে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। তার অনুরোধে বেসরকারী খাতের ছোট থেকে বড় সকল ব্যাসায়ী, বেসরকারী ব্যাংক গুলো ও ধনাঢ্য ব্যাক্তিরা সারা দেশে ব্যাপক ত্রান বিতরন করে যাচ্ছেন।

ব্যাবসায়ীরা মানবতার এক উজ্জল দৃষ্টান্ত স্হাপন করে দেশের ভাবমু্র্তি বিশ্বব্যাপী অনেক উচ্চতায় নিয়ে গেছেন । রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার ত্রান তহবিলে ব্যাবসায়ী, সরকারী ও বেসরকারী খাতের কর্ম জীবিরা সহ সকল স্তরের জনগন উদার হস্তে অনুদান দিয়েছেন।

নেত্রীর একক নেতৃত্বে এত সব করার পর ও একটা শ্রেনী সবসময় সোস্যাল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে ন্যাক্কারজনক ভাবে নোংরা সমালোচনা করেই যাচ্ছে।
আজ পর্যন্ত তারা শেখ হাসিনা সরকারের কোন অর্জন কেই সাধুবাদ জানায় নাই।তার কারন হলো একটাই , আর সেটা হলো আওয়ামীলীগ ও শেখ হাসিনার বিরোধীতা করাই তাদের এতমাত্র কাজ। আওয়ামীলীগ বিরোধী শক্তি গুলিতে এক প্ল্যাটফরমে ঐক্যবদ্ব করে বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিনত করাই হলো তাদের মুল উদ্দেশ্য।

জিয়া – এরশাদের কথা আপাতত আলোচনায় নাইবা আনলাম, খালেদা জিয়া তো সোয়া তিন মেয়াদে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ছিলেন, সারা বাংলাদেশের উন্নয়নের কথা নাই বা বললাম , শুধু মাত্র তার নির্বচনী এলাকা ফেনী -১ সহ সারা ফেনী জেলাতে তেমন উল্লেখ যোগ্য কোন উন্নয়নের ছোয়া রেখে যেতে পারেন নাই । ফেনীতে একটি আধুনিক হাসপাতাল , মেডিকেল কলেজ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি প্রতিষ্ঠা করে যেতে পারতেন। ওনারা তো সারাক্ষন ব্যাস্ত ছিলেন জামাত সহ মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তিকে ফুলিয়ে ফাফিয়ে শক্তিশালী করে নিজেদের ক্ষমতা কে পাকা পোক্ত করার কাজে । জিয়া ও বেগম খালেদা জিয়ার আমলে সব চাইতে বড় জাতীয়তাবাদীতার গুনাবলী ছিল আওয়ামীলীগ বিরোধিতা, মহান মুক্তি সংগ্রামের বিরোধীতা করা , আর এ সকল গোষ্টিকে সকল স্তরে প্রতিষ্ঠিত করাই ছিল ওনাদের মুল কাজ। দেশকে বার বার দুর্নিতিতে শীর্ষ তালিকায় নিতে কখনো কিন্তু পিছ পা হননি বেগম জিয়া , এসকল ব্যাপারে পারদর্শিতার কারনে যদি বেগম জিয়াকে আপোষ হীন নেত্রী বলতে হয় তাতো বলাই যেতে পারে।

৭৫ পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে সকল নোংরা খেলা গুলো জিয়া – বেগম জিয়া ও এরশাদ গংরা খেলেছেন সে সকল বিষয় নিয়ে অন্য সময়ে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছা রইলো।

আজকের বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনিতি, অবকাঠামো, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সুচকে বাংলাদেশের অবস্হান এক অনন্য উচ্চতায়। নিম্নমধ্যবিত্ত আয়ের দেশে পরিনত হওযার পর এখন মাধ্যম আয়ের দেশে পরিনত হওয়ার মহাযজ্ঞ চলমান। সর্বোপরি ২০৪১ সালে বাংলাদেশকে একটি উন্নত সমৃদ্ব দেশে পরিনত করার লক্ষ্যকে সামনে নিয়ে অবিরাম প্ররিশ্রম করে যাচ্ছেন জন নেত্রী শেখ হাসিনা।যতদিন তিনি বেচে থাকবেন ততদিন তিনি এদেশের উন্নয়ন সমৃদ্বির জন্য কাজ করে যাবেন এটাই পুরো জাতির প্রত্যাশা।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা

আমরা সবাই জানি ২১০০ সাল পযন্ত বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা জীবিত থাকবেন না।কিন্ত পরবর্তী প্রজন্মের কথা চিন্তা করে ২১০০ সালের জন্য ডেল্টা প্ল্যানের ঘোষনা ও তা বাস্তবায়নের সকল কার্যক্রমের পরিকল্পনা করে বিশ্বের বুকে একজন দুরদর্শী নেত্রী হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সমর্থ হয়েছেন।শেখ হাসিনার জন্য আজ আমরা জাতি হিসাবে গর্বিত।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের নেতৃত্বে অর্জিত হয়েছে । আজকের বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে একটি উন্নত সমৃদ্ব দেশে পরিনত করার মহান দায়িত্ব তারই সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাই করে যাচ্ছেন , মাঝখানে যারা অবৈধ ভাবে ক্ষমতা দখল করেছিল তারা বাংলাদেশের উন্নয়ন সমৃদ্ধিতে কোন আবদানই রাখেনি বরং দেশের সম্পদ লুট তরাজ করে বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়ে,সে গুলো এখন বিদেশে বসে বসে ভোগ করছে আর বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষঢ়যন্ত্র করছে ।

পরিশেষে, জাতি আজ মুজিব শতবর্ষ পালন করছে এবং অতিতের সকল গ্লানি ধুয়ে মুছে নতুন দিগন্তের দিকে যখন এগিয়ে যাচ্ছে , ঠিক তখনই COVID-19 এর বিশ্বমহামারী সাময়িক ভাবে সারা বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশের অর্থনিতির চাকাকে ও থমকে দিয়েছে।কিন্ত বাঙ্গালী দমে যাবার জাতি নয়, পুর্বদিগন্তে আবার ও নুতন সুর্য উদিত হবে আর বাংগালীরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আবার ও নুতন উদ্যমে একটি সুখী সমৃদ্ব শালী দেশ হিসাবে বাংলাদেশকে গড়ে তুলবে যেটা ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের আজিবনের লালিত স্বপ্ন।

লেখক: জনাব নিজাম চৌধুরী
বিশিষ্ট রাজনীতি ও অর্থনীতি বিশ্লেষক;
বাংলাদেশ।

ট্যাগ :