মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মাছ খেলে হার্ট ভালো থাকে কেন?


প্রকাশের সময় :১১ জুলাই, ২০২৪ ৫:২৯ : পূর্বাহ্ণ

লাইফস্টাইল ডেস্ক:

স্বাস্থ্য এবং পুষ্টির জগতে মাছকে বিবেচনা করা হয় সুপারস্টার হিসেবে! আপনার প্রতিদিনের খাবারে মাছ রাখার অর্থ হলো এটি আপনার হার্ট ভালো রাখতেও কাজ করবে। হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য মাছের উপকারিতা প্রাথমিক কারণ হলো ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের উচ্চ পরিমাণ। এই প্রয়োজনীয় চর্বি আমাদের শরীর নিজে থেকে তৈরি করতে পারে না। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড প্রদাহ, রক্তচাপ এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ। গবেষণায় দেখা গেছে যে স্যামন, ম্যাকেরেল, সার্ডিনস এবং ট্রাউটের মতো চর্বিযুক্ত মাছ ওমেগা -৩ সমৃদ্ধ, যা হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে।

১. রক্তচাপ কমানো

উচ্চ রক্তচাপ হৃদরোগের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য ঝুঁকির কারণ। গবেষণায় দেখা গেছে যে, নিয়মিত মাছ খেলে তা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। মাছের ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তনালীগুলোকে শিথিল করে, রক্ত ​​​​প্রবাহকে উন্নত করে এবং হার্টের ওপর চাপ কমায়, এগুলো স্বাস্থ্যকর রক্তচাপের মাত্রা বজায় রাখে।

২. ট্রাইগ্লিসারাইড কমানো

ট্রাইগ্লিসারাইড হলো রক্তে থাকা এক ধরনের চর্বি। ট্রাইগ্লিসারাইডের উচ্চ মাত্রা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। মাছে পাওয়া ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে পারে, এমনটাই দেখা গেছে গবেষণায়। এটি রক্তপ্রবাহে এই চর্বি কমিয়ে হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের যথেষ্ট উন্নতি হতে পারে।

৩. অ্যারিথমিয়া প্রতিরোধ

অ্যারিথমিয়া হলো অস্বাভাবিক হার্টের রিদম যা স্ট্রোক এবং হার্ট ফেইলিওর সহ গুরুতর জটিলতার কারণ হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত মাছ খেলে ত অ্যারিথমিয়াস হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস করতে কাজ করে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড হৃৎপিণ্ডের বৈদ্যুতিক কার্যকলাপকে স্থিতিশীল করতে সাহায্য করে, এই বিপজ্জনক অনিয়মগুলো প্রতিরোধ করে।

৪. প্রদাহ হ্রাস

দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ অনেক কার্ডিওভাসকুলার রোগের জন্য দায়ী হতে পারে। মাছে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রক্তনালী এবং হৃদপিণ্ডসহ সারা শরীরে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। প্রদাহের এই হ্রাস হৃদরোগের বিকাশ এবং অগ্রগতি রোধ করতে পারে।

৫. কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো

উচ্চ মাত্রার এলডিএল (লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন) কোলেস্টেরল, যাকে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল বলা হয়, এটি ধমনীতে প্লাক তৈরি হতে পারে। সেইসঙ্গে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। গবেষণায় দেখা গেছে যে ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। সেইসঙ্গে এইচডিএল (উচ্চ ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন) কোলেস্টেরল অর্থাৎ ভালো কোলেস্টেরল বাড়ায়। এই ভারসাম্য ধমনী পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে এবং সামগ্রিক হৃদরোগকে উন্নীত করে।

ট্যাগ :