মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, রোববার, ৬ জুলাই ২০২৫ ২২শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৬ মাসের জন্য চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব বুঝে নিচ্ছে নৌবাহিনী


প্রকাশের সময় :৫ জুলাই, ২০২৫ ৫:৫৩ : অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টার:

৬ মাসের জন্য চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালনার দায়িত্ব বুঝে নিচ্ছে নৌবাহিনী পরিচালিত প্রতিষ্ঠান ড্রাইডক লিমিটেড। শনিবার (৫ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের ভেরিফায়েড আইডি থেকে দেয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার।

পোস্টে তিনি লিখেছেন, চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনায় ঐতিহাসিক পরিবর্তন আসছে ৭ জুলাই। এদিন সাইফ পাওয়ারটেকের হাত থেকে ৬ মাসের জন্য বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব বুঝে নেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত ড্রাইডক লিমিটেড। চট্টগ্রামের নিউমুরিংয়ে কন্টেইনার টার্মিনাল নির্মাণের পর থেকেই এর ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আছে সাইফ পাওয়ারটেক।

প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার পোস্টে আরও লিখেছেন, অভিযোগ আছে, বন্দর ব্যবস্থাপনার নামে তারা (সাইফ পাওয়ারটেক) এখানে বহুপাক্ষিক এক ম্যানেজতন্ত্র কায়েম করেছিল, যা দুর্নীতির বিস্তার ঘটিয়েছে, কন্টেইনার জট তৈরি করেছে, দেশকে প্রাপ্য রাজস্ব থেকে বঞ্চিত করেছে এবং দেশের ব্যবসা বাণিজ্যের বিস্তারে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে। রোববার (৬ জুলাই) তাদের সঙ্গে চুক্তি শেষ হচ্ছে, যা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নবায়ন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

পোস্টে আজাদ মজুমদার জানান, প্রাথমিকভাবে ৬ মাসের জন্য বন্দর ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পাচ্ছে ড্রাইডক। সব স্বাভাবিক থাকলে বন্দর ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে পরবর্তীতে আন্তর্জাতিক অপারেটরদের সংযুক্ত করা হবে। বন্দর ব্যবস্থাপনায় বিদেশি অপারেটরদের সম্পৃক্ত করার উদ্যোগের বিপক্ষে অপপ্রচার চলছে অনেক দিন ধরেই। যদিও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারই এ ধরনের উদ্যোগ প্রথম নেয়নি। সৌদি আরবভিত্তিক রেড সি গেটওয়ে নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনালের পাশেই পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আছে ৬ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে।

পোস্টে তিনি আরও লিখেছেন, শুক্রবার (৪ জুলাই) বিজেএমই’র এক পরিচালক একটি টেলিভিশনকে দেয়া সাক্ষাৎকারে দাবি করেছেন, পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল সৌদি কোম্পানির হাতে যাওয়ায় বিভিন্ন চার্জ ‘কয়েকশ গুণ’ বেড়ে গেছে। আমরা বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে জেনেছি এই দাবি মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর। কথা বলেছি বিজেএমইর সঙ্গেও। ‘কয়েকশ গুণ’ চার্জ বেড়ে যাওয়ার কোনো তথ্য তারা দিতে পারেনি। চট্টগ্রাম বন্দরে কন্টেইনার ব্যবস্থাপনায় গতি আসলে এর সবচাইতে বড় বেনিফিসিয়ারি হবে বিজেএমইর সদস্যরা। আমরা আশা করবো নিজেদের স্বার্থেই বিভ্রান্তিকর অপপ্রচার থেকে তারা নিবৃত্ত থাকবেন।

ট্যাগ :