মোস্টবেট বাংলাদেশের সেরা বুকমেকার। স্পোর্টস বেটিং, অনলাইন ক্যাসিনো সকলের জন্য সীমাবদ্ধতা ছাড়াই উপলব্ধ, এবং একটি ব্যাঙ্ক কার্ডে Mostbet withdrawal সম্ভব!
Türkiye'nin en iyi bahis şirketi Mostbet'tir: https://mostbet.info.tr/

বাংলাদেশ, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪ ১৫ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শেষ ২৪ ঘন্টায় চট্টগ্রামে করোনায় আক্রান্ত ৫৪৯ জন! মৃত্যু ১


প্রকাশের সময় :২ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ৩:১৪ : অপরাহ্ণ

শেখ মহিউদ্দিনঃ

করোনাভাইরাসে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে ৫৪৯ জনের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। সংক্রমণ হার ২১ দশমিক ৩২ শতাংশ। এ সময়ে এক রোগির মৃত্যু হয়।

জেলার করোনা সংক্রান্ত হালনাগাদ পরিস্থিতি নিয়ে চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন কার্যালয়ের আজকের রিপোর্ট থেকে এ সব তথ্য জানা যায়।

সিভিল সার্জন কার্যালয়ের রিপোর্টে বলা হয়, ফৌজদারহাট বিআইটিআইডি, নগরীর আট ল্যাব ও এন্টিজেন টেস্টে গতকাল মঙ্গলবার চট্টগ্রামের ২ হাজার ৫৭৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। নতুন আক্রান্ত ৫৫০ জনের মধ্যে শহরের ৩৭৬ ও ১৪ উপজেলার ১৭৩ জন। উপজেলায় আক্রান্তদের মধ্যে সর্বোচ্চ হাটহাজারীতে ২৯,ফটিকছড়িতে ২৬, পটিয়ায় ২৫, রাউজানে ১৮, রাঙ্গুনিয়া ও বোয়ালখালীতে ১৪ জন করে, সীতাকুণ্ডে ১৩, মিরসরাইয়ে ৯, আনোয়ারা ও সাতকানিয়ায় ৫ জন করে, সন্দ্বীপ, লোহাগাড়া ও চন্দনাইশে ৪ জন করে এবং বাঁশখালীতে ৩ জন রয়েছেন।

কর্ণফুলী উপজেলায় কোনো নতুন সংক্রমিত মিলেনি। জেলায় করোনাভাইরাসে মোট আক্রান্তের সংখ্যা এখন ১ লক্ষ ২০ হাজার ৯৯২ জন। সংক্রমিতদের মধ্যে ৮৮ হাজার ১৮৩ জন শহরের ও ৩২ হাজার ৮০৯ জন গ্রামের। গতকাল করোনায় শহরের এক রোগির মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। মৃতের সংখ্যা ১ হাজার ৩৫৯ জন হয়েছে। এতে শহরের ৭৩৪ ও গ্রামের ৬২৫ জন।

ল্যাবভিত্তিক রিপোর্টে দেখা যায়, গতকাল সবচেয়ে বেশি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ফৌজদারহাটস্থ বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল এন্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস ল্যাবে। এখানে ৭২০ জনের নমুনা পরীক্ষায় শহরের ১৯৬ ও গ্রামের ১১ জন জীবাণুবাহক পাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবে ৬৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হলে শহর ও গ্রামের ৬ জন করে আক্রান্ত শনাক্ত হন। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড এনিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবে ২২৭ জনের নমুনার মধ্যে শহরের ৬৩ ও গ্রামের ৩০ জনের দেহে ভাইরাসের অস্তিত্ব মিলে। নমুনা সংগ্রহের বিভিন্ন কেন্দ্রে ৩৭৩ জনের এন্টিজেন টেস্টে গ্রামের ৫৪ জন সংক্রমিত বলে জানানো হয়।

নগরীর বেসরকারি ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরির মধ্যে ইম্পেরিয়াল হাসপাতালে ৩৮৭টি নমুনা পরীক্ষা করে শহরের ৩৩ ও গ্রামের ৩৭টিতে ভাইরাস পাওয়া যায়। আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতাল ল্যাবে ৩১২ জনের নমুনায় শহরের ২০ ও গ্রামের ২৩ জন পজিটিভ হন। মেডিকেল সেন্টার হাসপাতাল ল্যাবে পরীক্ষিত ২০৬ নমুনার মধ্যে শহরের ৩ ও গ্রামের ৬টি ভাইরাসবাহক বলে চিহ্নিত হয়। এপিক হেলথ কেয়ার ল্যাবে ১৯২টি নমুনা পরীক্ষায় শহরের ৩৬ ও গ্রামের ৬টিতে ভাইরাসের অস্তিত্ব মিলে। ল্যাব এইডে ২টি নমুনার একটিতে জীবাণুর উপস্থিতি শনাক্ত হয়। মেট্রোপলিটন হাসপাতালে ৮৮ জনের নমুনার মধ্যে শহরের ১৮ জন আক্রান্ত বলে রিপোর্টে জানানো হয়।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালের আরটিআরএল, বেসরকারি শেভরন, এশিয়ান স্পেশালাইজড হাসপাতাল ও শাহ আমানত বিমানবন্দর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় কোনো নমুনা পরীক্ষা হয়নি। এদিন চট্টগ্রামের কোনো নমুনা কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ ল্যাবে পাঠানো হয়নি।

ল্যাবভিত্তিক রিপোর্ট বিশ্লেষণে সংক্রমণ হার পাওয়া যায়, বিআইটিআইডি’তে ২৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ, চবি’তে ১৭ দশমিক ৬৪, সিভাসু’তে ৪০ দশমিক ৯৭, এন্টিজেন টেস্টে ১৪ দশমিক ৪৭, ইম্পেরিয়াল হাসপাতালে ১৮ দশমিক ০৮, আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালে ১৩ দশমিক ৭৮, মেডিকেল সেন্টার হাসপাতালে ৪ দশমিক ৩৭, এপিক হেলথ কেয়ারে ২১ দশমিক ৮৭, ল্যাব এইডে ৫০ এবং মেট্রোপলিটন হাসপাতাল ল্যাবে ২০ দশমিক ৪৫ শতাংশ।

ট্যাগ :